পর্নোগ্রাফি ব্যবসা করতেন তারা


ময়মনসিংহ সদরের চুরখাই বাজারে অভিযান চালিয়ে চারজন পর্নোগ্রাফি ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১৪। এসময় তাদের কাছ থেকে পর্নোগ্রাফি ব্যবসার কাজে ব্যবহৃত ৩টি ডেস্কটপ কম্পিউটার, ৫ টি স্পিকার, ৬ টি কার্ড রিডার ও অন্যান্য ইলেক্ট্রনিক সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তাররা হলেন, মো. ইউসুফ আলীর ছেলে সুজন (২৩), গফুর মিয়ার ছেলে আনোয়ার হোসেন (২৬), মৃত সাহেব আলীর ছেলে হৃদয় (২১) এবং জামাল উদ্দিন ছেলে বাদশা মিয়া (২৪)। তারা সবাই সদরের চুরখাই এলাকার বাসিন্দা।
৫ মে বুধবার বিকেল ৫টায় ময়মনসিংহ র্যাব-১৪ কার্যালয় থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার সন্ধ্যা সোয়া ছয়টায় সদরের চুরখাই বাজারে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
এ বিষয়ে ময়মনসিংহ র্যাব-১৪ কার্যালয়ের সহকারী পুলিশ সুপার (মিডিয়া অফিসার) মোহাম্মদ বেলায়েত হোসাইন বলেন, তারা পরস্পর যোগসাজসে দীর্ঘদিন যাবত জেলা সদরের চুরখাই বাজারের তৈয়ব মার্কেটে অবস্থিত “সুজন কম্পিউটার”, “আনোয়ার কম্পিউটার” এবং মফিজ মার্কেটে অবস্থিত “বাদশা কম্পিউটার” নামক দোকানের ভিতর বিভিন্ন প্রকার ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করত। আর এই ডিভাইসগুলো দিয়ে অশ্লীল ছবি ও ভিডিও উৎপাদন করে ছড়িয়ে দিত এবং পর্নোগ্রাফি বিক্রয় করতো। এছাড়া অশ্লীল ছবি ও ভিডিওগুলো ভাড়া, বিতরণ, সরবরাহ এবং প্রকাশ্যে প্রদর্শন করে গণউপদ্রপ সৃষ্টি করে আসছিল। আর তাই অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তিনি বলেন, গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞেসাবাদে তারা দীর্ঘদিন যাবত বিভিন্ন প্রকার ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করে অশ্লীল ছবি ও ভিডিও উৎপাদন করে কম্পিউটারের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়ার কথা স্বীকার করেছে। তাদের বিরুদ্ধে কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
ভয়েস টিভি/এসএফ
গ্রেপ্তাররা হলেন, মো. ইউসুফ আলীর ছেলে সুজন (২৩), গফুর মিয়ার ছেলে আনোয়ার হোসেন (২৬), মৃত সাহেব আলীর ছেলে হৃদয় (২১) এবং জামাল উদ্দিন ছেলে বাদশা মিয়া (২৪)। তারা সবাই সদরের চুরখাই এলাকার বাসিন্দা।
৫ মে বুধবার বিকেল ৫টায় ময়মনসিংহ র্যাব-১৪ কার্যালয় থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার সন্ধ্যা সোয়া ছয়টায় সদরের চুরখাই বাজারে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
এ বিষয়ে ময়মনসিংহ র্যাব-১৪ কার্যালয়ের সহকারী পুলিশ সুপার (মিডিয়া অফিসার) মোহাম্মদ বেলায়েত হোসাইন বলেন, তারা পরস্পর যোগসাজসে দীর্ঘদিন যাবত জেলা সদরের চুরখাই বাজারের তৈয়ব মার্কেটে অবস্থিত “সুজন কম্পিউটার”, “আনোয়ার কম্পিউটার” এবং মফিজ মার্কেটে অবস্থিত “বাদশা কম্পিউটার” নামক দোকানের ভিতর বিভিন্ন প্রকার ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করত। আর এই ডিভাইসগুলো দিয়ে অশ্লীল ছবি ও ভিডিও উৎপাদন করে ছড়িয়ে দিত এবং পর্নোগ্রাফি বিক্রয় করতো। এছাড়া অশ্লীল ছবি ও ভিডিওগুলো ভাড়া, বিতরণ, সরবরাহ এবং প্রকাশ্যে প্রদর্শন করে গণউপদ্রপ সৃষ্টি করে আসছিল। আর তাই অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তিনি বলেন, গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞেসাবাদে তারা দীর্ঘদিন যাবত বিভিন্ন প্রকার ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করে অশ্লীল ছবি ও ভিডিও উৎপাদন করে কম্পিউটারের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়ার কথা স্বীকার করেছে। তাদের বিরুদ্ধে কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
ভয়েস টিভি/এসএফ
সর্বশেষ সংবাদ