রোহিঙ্গাদের খেলাধুলায় সহযোগিতা করবে নেইমারের পিএসজি


কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পে খেলাধুলা নিয়ে কাজ করার ঘোষণা দিয়েছে প্যারিস সেন্ট জার্মেই (পিএসজি)। ফ্রেঞ্চ ক্লাবটির দাতব্য শাখা প্যারিস সেন্ট জার্মেই এনডাওমেন্ট ফান্ড এবং শরণার্থীদের খেলাধুলা নিয়ে কাজ করা ডাচ সামাজিক সংস্থা ক্লাবু (সোহিলি ভাষায় ক্লাব) যৌথ উদ্যোগে এই ঘোষণা দিয়েছে। জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআরের সহযোগিতায় শরণার্থীদের জন্য স্পোর্টস ক্লাব খোলার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে ক্লাবু।
বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন অঞ্চলে নানাবিধ সংকটে আট কোটির বেশি মানুষ নিজেদের ঘরবাড়ি ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছেন। এদের অর্ধেকই শিশু। শরণার্থী শিশুদের সঙ্গে খেলাধুলার মাধ্যমে বিশ্বের মানুষদের এক হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছে ক্লাবু এবং পিএসজি । সে উদ্দেশ্যেই প্রথমবারের মতো তৈরি করা হচ্ছে স্পোর্টস ক্লাব। সারা বিশ্বের জন্য জার্সি এবং অন্যান্য খেলাধুলাসামগ্রী তৈরি করে এ সামাজিক কাজের জোগান দেবে তারা। প্রাথমিকভাবে ১০ হাজার শরণার্থীকে এ প্রকল্পের মাধ্যমে সহযোগিতা করা হবে।
এ ব্যাপারে পিএসজির সভাপতি নাসের আল খেলাইফি বলেছেন, ‘প্যারিস সেন্ট জার্মেই এমন সম্মানজনক কাজে সহযোগিতা করতে পেরে গর্বিত। যেকোনো পরিস্থিতিতে প্রতিটি শিশুরই খেলাধুলার অধিকার আছে। ক্লাবুকে বহু আগে থেকেই বিশ্বজুড়ে মানবিক সহযোগিতা করছি, এই কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে সেটা আরও ছড়িয়ে দিতে চাইছি আমরা। ক্লাবু, ইউএনএইচসিআর এবং অন্য অংশীদাররা মিলে প্রায় আট কোটি ভুক্তভোগীর কিছু অংশের মধ্যে আশা জাগাতে পেরেছি বলে বিশ্বাস করি। দুই বছর ধরে এ প্রকল্প নিয়ে কাজ চলছে, বেশ দীর্ঘ এক পথ, কিন্তু আশা করি সময়মতোই এই প্রকল্প শরণার্থী শিশুদের মাঝে স্বস্তি বয়ে আনবে।’
ভয়েস টিভি/এসএফ
বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন অঞ্চলে নানাবিধ সংকটে আট কোটির বেশি মানুষ নিজেদের ঘরবাড়ি ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছেন। এদের অর্ধেকই শিশু। শরণার্থী শিশুদের সঙ্গে খেলাধুলার মাধ্যমে বিশ্বের মানুষদের এক হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছে ক্লাবু এবং পিএসজি । সে উদ্দেশ্যেই প্রথমবারের মতো তৈরি করা হচ্ছে স্পোর্টস ক্লাব। সারা বিশ্বের জন্য জার্সি এবং অন্যান্য খেলাধুলাসামগ্রী তৈরি করে এ সামাজিক কাজের জোগান দেবে তারা। প্রাথমিকভাবে ১০ হাজার শরণার্থীকে এ প্রকল্পের মাধ্যমে সহযোগিতা করা হবে।
এ ব্যাপারে পিএসজির সভাপতি নাসের আল খেলাইফি বলেছেন, ‘প্যারিস সেন্ট জার্মেই এমন সম্মানজনক কাজে সহযোগিতা করতে পেরে গর্বিত। যেকোনো পরিস্থিতিতে প্রতিটি শিশুরই খেলাধুলার অধিকার আছে। ক্লাবুকে বহু আগে থেকেই বিশ্বজুড়ে মানবিক সহযোগিতা করছি, এই কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে সেটা আরও ছড়িয়ে দিতে চাইছি আমরা। ক্লাবু, ইউএনএইচসিআর এবং অন্য অংশীদাররা মিলে প্রায় আট কোটি ভুক্তভোগীর কিছু অংশের মধ্যে আশা জাগাতে পেরেছি বলে বিশ্বাস করি। দুই বছর ধরে এ প্রকল্প নিয়ে কাজ চলছে, বেশ দীর্ঘ এক পথ, কিন্তু আশা করি সময়মতোই এই প্রকল্প শরণার্থী শিশুদের মাঝে স্বস্তি বয়ে আনবে।’
ভয়েস টিভি/এসএফ
সর্বশেষ সংবাদ