ছিনতাইয়ের অভিযোগে ফেনীর তিন পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার


নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে তিন পুলিশ সদস্য ছিনতাইয়ের অভিযোগে স্থানীয়দের হাতে আটক হওয়ার ফেনীর সোনাগাজী মডেল থানা থেকে তাদের প্রত্যাহার করা হয়েছে। প্রত্যাহারের বিষয়টি ফেনী পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করার কথা সোমবার দুপুরে নিশ্চিত করেছেন ফেনীর পুলিশ সুপার (এসপি) আব্দুল্লাহ আল মামুন।
ওই পুলিশ সদস্যরা হলেন- এএসআই জহিরুল হক, কনস্টেবল আনোয়ার হোসেন ও কায়সার হামিদ। গতকাল রোববার কোম্পানীগঞ্জে স্থানীয়দের হাতে আটক হন তারা। তাদের কাছ থেকে ছিনতাই করা দেড় লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়। পরে তারা টাকার মালিক শেখ ফরিদের কাছে তা ফেরত দিয়ে দেন।
এসপি আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, এ ঘটনায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা তিন কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেবেন। তারপর বিভাগীয় ও প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এসপি আরও জানান, ওই তিন পুলিশ সদস্য সোনাগাজী থানার আদর্শগ্রাম তদন্তকেন্দ্রে কর্মরত ছিলেন। সেখানে কোম্পানীগঞ্জ হয়ে যেতে হয়। কর্মস্থলে যাওয়ার পথেই তাদের বিরুদ্ধে ছিনতাইয়ে জড়িত থাকার অভিযোগ ওঠে। যদি সত্যতা মেলে অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঘটনার বর্ণনা দিয়ে কোম্পানীগঞ্জের দেমুছাপুর ইউপি চেয়ারম্যান আইয়ুব আলী জানান, ওই দিন রাতে দোকান বন্ধ করে ছোটধ্বলি গ্রামের ব্যবসায়ী শেখ ফরিদ বাড়ি ফিরছিলেন। এ সময় রাস্তার ওপর তিন পুলিশ সদস্য তাকে ইয়াবা কারবারি আখ্যা দিয়ে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় তুলে মারধর শুরু করেন। পরে তার কাছে থাকা দেড় লাখ টাকার বান্ডিল ছিনিয়ে নিয়ে তাকে রাস্তার পাশে ফেলে দেন।
তিনি আরও বলেন, শেখ ফরিদের চিৎকারে আশপাশের লোকজন ধাওয়া করে অটোরিকশাসহ তিন পুলিশকে আটক করে। তাদের কাছ থেকে ব্যবসায়ীর দেড় লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়। ফেনীর পুলিশ সুপারের অনুরোধে তাদের সোনাগাজী থানা পুলিশে দেওয়া হয়।
শেখ ফরিদ বলেন, ‘আমি দোকানের টাকা নিয়ে বাড়ি ফিরছিলাম। এ সময় পুলিশ বলে আমার কাছে এসব টাকা ইয়াবা বিক্রির। এই কথা বলে টাকা নিয়ে আমাকে ফেলে দেয়।’
ভয়েসটিভি/এমএম
ওই পুলিশ সদস্যরা হলেন- এএসআই জহিরুল হক, কনস্টেবল আনোয়ার হোসেন ও কায়সার হামিদ। গতকাল রোববার কোম্পানীগঞ্জে স্থানীয়দের হাতে আটক হন তারা। তাদের কাছ থেকে ছিনতাই করা দেড় লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়। পরে তারা টাকার মালিক শেখ ফরিদের কাছে তা ফেরত দিয়ে দেন।
এসপি আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, এ ঘটনায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা তিন কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেবেন। তারপর বিভাগীয় ও প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এসপি আরও জানান, ওই তিন পুলিশ সদস্য সোনাগাজী থানার আদর্শগ্রাম তদন্তকেন্দ্রে কর্মরত ছিলেন। সেখানে কোম্পানীগঞ্জ হয়ে যেতে হয়। কর্মস্থলে যাওয়ার পথেই তাদের বিরুদ্ধে ছিনতাইয়ে জড়িত থাকার অভিযোগ ওঠে। যদি সত্যতা মেলে অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঘটনার বর্ণনা দিয়ে কোম্পানীগঞ্জের দেমুছাপুর ইউপি চেয়ারম্যান আইয়ুব আলী জানান, ওই দিন রাতে দোকান বন্ধ করে ছোটধ্বলি গ্রামের ব্যবসায়ী শেখ ফরিদ বাড়ি ফিরছিলেন। এ সময় রাস্তার ওপর তিন পুলিশ সদস্য তাকে ইয়াবা কারবারি আখ্যা দিয়ে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় তুলে মারধর শুরু করেন। পরে তার কাছে থাকা দেড় লাখ টাকার বান্ডিল ছিনিয়ে নিয়ে তাকে রাস্তার পাশে ফেলে দেন।
তিনি আরও বলেন, শেখ ফরিদের চিৎকারে আশপাশের লোকজন ধাওয়া করে অটোরিকশাসহ তিন পুলিশকে আটক করে। তাদের কাছ থেকে ব্যবসায়ীর দেড় লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়। ফেনীর পুলিশ সুপারের অনুরোধে তাদের সোনাগাজী থানা পুলিশে দেওয়া হয়।
শেখ ফরিদ বলেন, ‘আমি দোকানের টাকা নিয়ে বাড়ি ফিরছিলাম। এ সময় পুলিশ বলে আমার কাছে এসব টাকা ইয়াবা বিক্রির। এই কথা বলে টাকা নিয়ে আমাকে ফেলে দেয়।’
ভয়েসটিভি/এমএম
সর্বশেষ সংবাদ