পেট্রাপোল-বেনাপোল সীমান্তে আড়াই শ বাংলাদেশি আটকা


ভারতে করোনা পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করায় ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত ১৪ দিনের জন্যে বন্ধ রাখা হয়েছে। আর বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরেরদিন বেনাপোল-পেট্রাপোলে আটকে গেলেন প্রায় আড়াইশ বাংলাদেশি।
মেডিকেল ভিসা নিয়ে আত্মীয়-পরিজন এর চিকিৎসা করাতে এসেছিলেন অনেক মানুষ। বাংলাদেশ সরকার সীমান্ত বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়ে অনেকেই জানতেন না। আর তাই অন্যবারের মতো সীমান্তে পৌঁছেছেন তারা। কিন্তু বাংলাদেশে ফেরা হলো না সেই মানুষগুলোর।
রায়গঞ্জের বাসিন্দা মোঃ হাবিবুর রহমান "আমরা মেডিকেল ভিসা নিয়ে রোগের চিকিৎসা করাতে এসেছিলাম...এখানে এসে জানতে পারলাম আমরা দেশে ফিরতে পারব না। আমাদের টাকা শেষ। এসে না ফিরতে পারলে এখানে কিভাবে থাকবো ?
একই অবস্থা বরিশালের শংকর বিশ্বাসের। কারণ দেশে ফেরা সম্ভব নয়। আবার ভারতের থাকারও টাকা নেই।
প্রায় আড়াইশ মানুষের অবস্থায় বার বার ভারতীয় অভিবাসন দপ্তরের অফিসারদের অনুরোধ করতে থাকেন তাদের যেন বাংলাদেশে যেতে দেয়া হয়।
পেট্রাপোলের চিফ ইমিগ্রেশন অফিসার তরুণ বিশ্বাস বলেন "আমাদের তো কিছু করার নেই ...কারণ যে নির্দেশের কারণে আমরা ওদের যেতে দিচ্ছি না, তা বাংলাদেশ সরকারের সিদ্ধান্ত"।
বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশন থেকে অবশ্য জানানো হয়েছে যাদের ভিসার মেয়াদ ফুরিয়ে আসছে, তারা তাদের সাথে যোগাযোগ করে নো অবজেকশন সার্টিফিকেট এবং করোনা নেগেটিভ টেস্ট রিপোর্ট নিয়ে বাংলাদেশে ফেরত যেতে পারেন।
ভয়েস টিভি/ডি
মেডিকেল ভিসা নিয়ে আত্মীয়-পরিজন এর চিকিৎসা করাতে এসেছিলেন অনেক মানুষ। বাংলাদেশ সরকার সীমান্ত বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়ে অনেকেই জানতেন না। আর তাই অন্যবারের মতো সীমান্তে পৌঁছেছেন তারা। কিন্তু বাংলাদেশে ফেরা হলো না সেই মানুষগুলোর।
রায়গঞ্জের বাসিন্দা মোঃ হাবিবুর রহমান "আমরা মেডিকেল ভিসা নিয়ে রোগের চিকিৎসা করাতে এসেছিলাম...এখানে এসে জানতে পারলাম আমরা দেশে ফিরতে পারব না। আমাদের টাকা শেষ। এসে না ফিরতে পারলে এখানে কিভাবে থাকবো ?
একই অবস্থা বরিশালের শংকর বিশ্বাসের। কারণ দেশে ফেরা সম্ভব নয়। আবার ভারতের থাকারও টাকা নেই।
প্রায় আড়াইশ মানুষের অবস্থায় বার বার ভারতীয় অভিবাসন দপ্তরের অফিসারদের অনুরোধ করতে থাকেন তাদের যেন বাংলাদেশে যেতে দেয়া হয়।
পেট্রাপোলের চিফ ইমিগ্রেশন অফিসার তরুণ বিশ্বাস বলেন "আমাদের তো কিছু করার নেই ...কারণ যে নির্দেশের কারণে আমরা ওদের যেতে দিচ্ছি না, তা বাংলাদেশ সরকারের সিদ্ধান্ত"।
বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশন থেকে অবশ্য জানানো হয়েছে যাদের ভিসার মেয়াদ ফুরিয়ে আসছে, তারা তাদের সাথে যোগাযোগ করে নো অবজেকশন সার্টিফিকেট এবং করোনা নেগেটিভ টেস্ট রিপোর্ট নিয়ে বাংলাদেশে ফেরত যেতে পারেন।
ভয়েস টিভি/ডি
সর্বশেষ সংবাদ