বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে প্রতিবেশীকে হত্যা


পঞ্চগড়ে নিখোঁজের চারদিন পর মাটিতে পুঁতে রাখা ফাহিদ হাসান সিফাতের (১৯) মরদেহ উদ্ধার করেছে র্যাব। এ ঘটনায় চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
সিফাত পঞ্চগড় জেলার আটোয়ারী উপজেলার ছোটধাপ এলাকার শফিকুল ইসলামের ছেলে।
সূত্র জানায়, ৪ জানুয়ারি রাত সাড়ে ৮টার দিকে নিখোঁজ হয় সিফাত। এ ব্যাপারে তার বাবা আটোয়ারী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। পাশাপাশি ছেলের সন্ধানে র্যাব নীলফামারী ক্যাম্পে যোগাযোগ করেন শফিকুল।
এরপরই তদন্ত শুরু করে র্যাব নীলফামারী ক্যাম্পের কমান্ডার সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মুন্না বিশ্বাস।
এক পর্যায়ে ৮ জানুয়ারি রাত সাড়ে ১০টার দিকে প্রতিবেশী মোখলেছুর রহমানের ছেলে মতিউর রহমানকে গ্রেফতার করে র্যাব। তার দেয়া তথ্যমতে আরও তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়।
র্যাব নীলফামারী ক্যাম্প কমান্ডার মুন্না বিশ্বাস জানান, পারিবারিক শত্রুতার জেরে সিফাতকে ডেকে নিয়ে বুকের ওপর চেপে বসে গলাটিপে শ্বাসরোধে হত্যা করে প্রতিবেশী মতিউর ওরফে মতি।
পরে পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী একটি আবাদী জমিতে গর্ত করে মরদেহ পুঁতে রাখা হয়।
তিনি জানান, তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে পুঁতে রাখা মরদেহ উদ্ধার করা হয়। একই সঙ্গে হত্যাকাণ্ডের সময় ব্যবহৃত কোদাল, মোবাইল সিম এবং অন্যান্য আলামত উদ্ধার করা হয়। গ্রেফতার আসামি এবং আলামত আটোয়ারী থানায় শনিবার বিকেলে হস্তান্তর করা হয়েছে।
গ্রেফতার অন্যরা হলেন একই এলাকার ওসমান গণির ছেলে লিমন হক (২২), আব্দুল হামিদের ছেলে মোখলেছুর রহমান (৪২) এবং মোখলেছুর রহমানের স্ত্রী ময়না বেগম (৩৭)।
ভয়েস টিভি/এসএফ
সিফাত পঞ্চগড় জেলার আটোয়ারী উপজেলার ছোটধাপ এলাকার শফিকুল ইসলামের ছেলে।
সূত্র জানায়, ৪ জানুয়ারি রাত সাড়ে ৮টার দিকে নিখোঁজ হয় সিফাত। এ ব্যাপারে তার বাবা আটোয়ারী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। পাশাপাশি ছেলের সন্ধানে র্যাব নীলফামারী ক্যাম্পে যোগাযোগ করেন শফিকুল।
এরপরই তদন্ত শুরু করে র্যাব নীলফামারী ক্যাম্পের কমান্ডার সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মুন্না বিশ্বাস।
এক পর্যায়ে ৮ জানুয়ারি রাত সাড়ে ১০টার দিকে প্রতিবেশী মোখলেছুর রহমানের ছেলে মতিউর রহমানকে গ্রেফতার করে র্যাব। তার দেয়া তথ্যমতে আরও তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়।
র্যাব নীলফামারী ক্যাম্প কমান্ডার মুন্না বিশ্বাস জানান, পারিবারিক শত্রুতার জেরে সিফাতকে ডেকে নিয়ে বুকের ওপর চেপে বসে গলাটিপে শ্বাসরোধে হত্যা করে প্রতিবেশী মতিউর ওরফে মতি।
পরে পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী একটি আবাদী জমিতে গর্ত করে মরদেহ পুঁতে রাখা হয়।
তিনি জানান, তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে পুঁতে রাখা মরদেহ উদ্ধার করা হয়। একই সঙ্গে হত্যাকাণ্ডের সময় ব্যবহৃত কোদাল, মোবাইল সিম এবং অন্যান্য আলামত উদ্ধার করা হয়। গ্রেফতার আসামি এবং আলামত আটোয়ারী থানায় শনিবার বিকেলে হস্তান্তর করা হয়েছে।
গ্রেফতার অন্যরা হলেন একই এলাকার ওসমান গণির ছেলে লিমন হক (২২), আব্দুল হামিদের ছেলে মোখলেছুর রহমান (৪২) এবং মোখলেছুর রহমানের স্ত্রী ময়না বেগম (৩৭)।
ভয়েস টিভি/এসএফ
সর্বশেষ সংবাদ