সরকারি ছুটির দিনে টিকা না পাওয়ায় প্রবাসীদের বিক্ষোভ


ঢাকার সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে কোভিড-১৯ প্রতিরোধী টিকা নিতে আসা প্রবাসীরা টিকা না পেয়ে বিক্ষোভ করেছেন।
শেরেবাংলা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উৎপল বড়ুয়া বলেন টিকা নেয়ার এসএমএস পেয়ে অনেক প্রবাসী কর্মী বুধবার ২০ অক্টোবর সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে আসেন।
ঈদে মিলাদুন্নবীর সরকারি ছুটির দিন হওয়ায় আজ সেখানে টিকা কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। টিকা না পাওয়ায় সেখানে প্রবাসী কর্মীরা ক্ষোভে পেটে পড়েন। সকাল থেকে প্রায় আড়াইশ মতো লোক সেখানে জড়ো হয়েছিলেন।
মি. বড়ুয়া জানান, আমরা গিয়ে তাদের বুঝিয়ে বলার পর তারা শান্ত হয়েছেন। এখন তারা নিজ নিজ বাসায় চলে যাচ্ছেন।
যশোরের নোয়াপাড়া থেকে আসা জসিম উদ্দিন বলেন, সিঙ্গাপুরে যাওয়ার জন্য ভিসার কাজ সম্পন্ন করতে টিকা নিতে এসে বিপাকে পড়েছি।
তিনি বলেন, খুলনা এবং যশোর জেলায় মডার্না এবং ফাইজারের টিকা পেতে দেরি হবে- এমন তথ্য পেয়ে আমি ঢাকার কেন্দ্রে নিবন্ধন করেছি। কারণ সিঙ্গাপুরে আমার কোম্পানিকে টিকা কার্ড মেইল করে পাঠালে তারপর তারা ভিসার জন্য কাগজ পাঠাবে।
তিনি আরও বলেন, সিঙ্গাপুরে যেতে হলে ফাইজার অথবা মডার্নার টিকা নেয়া থাকতে হবে। তাড়াতাড়ি হবে মনে করে আমি ঢাকায় টিকা নিতে চাইলাম, কিন্তু এখন তো উল্টো ঝামেলা হয়ে গেল।
তিনি জানিয়েছেন, ঢাকায় আমার থাকার কোন জায়গা নেই। টাকা খরচ করে এতদূর এসেছি, ভেবেছিলাম টিকা নিয়ে আজই যশোর চলে যাব।
আজ যে টিকা দেয়া হবে না - এইরকম কোন মেসেজ দেয়া হয়নি। এখানে এসে কোন নোটিশও টাঙানো দেখিনি।
দুই ডোজ টিকা নেয়া থাকলে প্রবাসী শ্রমিকদের জন্য বিধিনিষেধ শিথিল করছে অনেক দেশ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক নাসিমা সুলতানা জানিয়েছেন, যারা আজ টিকা পাননি, তারা যেকোন দিন নিবন্ধিত কেন্দ্রে গিয়ে টিকা নিতে পারবেন। নির্দিষ্ট দিনে পাননি বলে তাদের আর টিকা দেয়া হবে না এমন কোন বিষয় নেই।
বুধবার যারা পাননি, অন্য যেকোন দিন টিকা নিতে পারবেন।
ছুটির দিনে কেন টিকার এসএমএস পাঠানো হল- সে ব্যাপারে কিছু জানাতে পারেননি তিনি।
এ বছরের জুন মাসে টিকা না পেয়ে বেশ বড় ধরনের বিক্ষোভ করেছিলেন প্রবাসী কর্মীরা।
এরপর বাংলাদেশের সরকার ঘোষণা দিয়েছিল যে প্রবাসী শ্রমিকরা করোনাভাইরাস প্রতিরোধী টিকার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন এবং তাদের ক্ষেত্রে বয়স ভিত্তিক নিয়ম প্রযোজ্য হবে না।
আরও পড়ুন : দেশে টিকা উৎপাদনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে: সংসদে প্রধানমন্ত্রী
ভয়েস টিভি/এমএম
শেরেবাংলা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উৎপল বড়ুয়া বলেন টিকা নেয়ার এসএমএস পেয়ে অনেক প্রবাসী কর্মী বুধবার ২০ অক্টোবর সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে আসেন।
ঈদে মিলাদুন্নবীর সরকারি ছুটির দিন হওয়ায় আজ সেখানে টিকা কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। টিকা না পাওয়ায় সেখানে প্রবাসী কর্মীরা ক্ষোভে পেটে পড়েন। সকাল থেকে প্রায় আড়াইশ মতো লোক সেখানে জড়ো হয়েছিলেন।
মি. বড়ুয়া জানান, আমরা গিয়ে তাদের বুঝিয়ে বলার পর তারা শান্ত হয়েছেন। এখন তারা নিজ নিজ বাসায় চলে যাচ্ছেন।
যশোরের নোয়াপাড়া থেকে আসা জসিম উদ্দিন বলেন, সিঙ্গাপুরে যাওয়ার জন্য ভিসার কাজ সম্পন্ন করতে টিকা নিতে এসে বিপাকে পড়েছি।
তিনি বলেন, খুলনা এবং যশোর জেলায় মডার্না এবং ফাইজারের টিকা পেতে দেরি হবে- এমন তথ্য পেয়ে আমি ঢাকার কেন্দ্রে নিবন্ধন করেছি। কারণ সিঙ্গাপুরে আমার কোম্পানিকে টিকা কার্ড মেইল করে পাঠালে তারপর তারা ভিসার জন্য কাগজ পাঠাবে।
তিনি আরও বলেন, সিঙ্গাপুরে যেতে হলে ফাইজার অথবা মডার্নার টিকা নেয়া থাকতে হবে। তাড়াতাড়ি হবে মনে করে আমি ঢাকায় টিকা নিতে চাইলাম, কিন্তু এখন তো উল্টো ঝামেলা হয়ে গেল।
তিনি জানিয়েছেন, ঢাকায় আমার থাকার কোন জায়গা নেই। টাকা খরচ করে এতদূর এসেছি, ভেবেছিলাম টিকা নিয়ে আজই যশোর চলে যাব।
আজ যে টিকা দেয়া হবে না - এইরকম কোন মেসেজ দেয়া হয়নি। এখানে এসে কোন নোটিশও টাঙানো দেখিনি।
দুই ডোজ টিকা নেয়া থাকলে প্রবাসী শ্রমিকদের জন্য বিধিনিষেধ শিথিল করছে অনেক দেশ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক নাসিমা সুলতানা জানিয়েছেন, যারা আজ টিকা পাননি, তারা যেকোন দিন নিবন্ধিত কেন্দ্রে গিয়ে টিকা নিতে পারবেন। নির্দিষ্ট দিনে পাননি বলে তাদের আর টিকা দেয়া হবে না এমন কোন বিষয় নেই।
বুধবার যারা পাননি, অন্য যেকোন দিন টিকা নিতে পারবেন।
ছুটির দিনে কেন টিকার এসএমএস পাঠানো হল- সে ব্যাপারে কিছু জানাতে পারেননি তিনি।
এ বছরের জুন মাসে টিকা না পেয়ে বেশ বড় ধরনের বিক্ষোভ করেছিলেন প্রবাসী কর্মীরা।
এরপর বাংলাদেশের সরকার ঘোষণা দিয়েছিল যে প্রবাসী শ্রমিকরা করোনাভাইরাস প্রতিরোধী টিকার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন এবং তাদের ক্ষেত্রে বয়স ভিত্তিক নিয়ম প্রযোজ্য হবে না।
আরও পড়ুন : দেশে টিকা উৎপাদনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে: সংসদে প্রধানমন্ত্রী
ভয়েস টিভি/এমএম
সর্বশেষ সংবাদ