প্রায় দুই কোটি টাকার মাদক ধ্বংস করলো বিজিবি


সাতক্ষীরায় বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য ধ্বংস করেছে বিজিবি। ৩৩ বিজিবি ব্যাটালিয়ন সদরে ১৭ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় এসব মাদকদ্রব্য ধ্বংস করা হয়।
মাদকদ্রব্য ধ্বংস কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন বিজিবি খুলনা সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল মো. আরশাদুজ্জামান খান।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- সাতক্ষীরা ৩৩ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ গোলাম মহিউদ্দিন খন্দকার, মেজর রেজা আহমেদ, অতিরিক্ত পরিচালক (অপারেশন), নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোছা. মুর্শিদা খাতুন, সাতক্ষীরা সদর থানার ওসি মো. আসাদুজ্জামান, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিদর্শক মো. তাজুল ইসলাম, সহকারি রাজস্ব কর্মকর্তা আবুল হোসেন, সাতক্ষীরা প্রেসক্লবের সভাপতি নূর ইসলাম প্রমুখ।
সাতক্ষীরা ৩৩ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্ণেল মোহাম্মদ গোলাম মহিউদ্দিন খন্দকার জানান, এক কোটি ৯১ লাখ ৫৮ হাজার ৮০০ টাকা মূল্যের ধ্বংসকৃত মাদকদ্রব্যের মধ্যে রয়েছে ১৭ হাজার ৩০০ বোতল ফেন্সিডিল, এক হাজার ৩৯৫ বোতল বিভিন্ন প্রকার মদ, ২৫৭ কেজি গাঁজা, ২২ হাজার ৬৪৮ পিস ইয়াবা, ৭ হাজার ৬৩৮ পিস বিভিন্ন প্রকার নেশা জাতীয় ট্যাবলেট ও ২০ হাজার প্যাকেট বিড়ি ও সিগারেট।
তিনি বলেন, ২০১৯ সলের ১২ এপ্রিল থেকে চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত সীমান্ত এলাকাসহ বিভিন্ন স্থান থেকে মালিকবিহীন এসব মাদকদ্রব্য আটক করা হয়। যা ধ্বংস করা হলো।
ভয়েসটিভি/এএস
মাদকদ্রব্য ধ্বংস কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন বিজিবি খুলনা সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল মো. আরশাদুজ্জামান খান।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- সাতক্ষীরা ৩৩ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ গোলাম মহিউদ্দিন খন্দকার, মেজর রেজা আহমেদ, অতিরিক্ত পরিচালক (অপারেশন), নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোছা. মুর্শিদা খাতুন, সাতক্ষীরা সদর থানার ওসি মো. আসাদুজ্জামান, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিদর্শক মো. তাজুল ইসলাম, সহকারি রাজস্ব কর্মকর্তা আবুল হোসেন, সাতক্ষীরা প্রেসক্লবের সভাপতি নূর ইসলাম প্রমুখ।
সাতক্ষীরা ৩৩ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্ণেল মোহাম্মদ গোলাম মহিউদ্দিন খন্দকার জানান, এক কোটি ৯১ লাখ ৫৮ হাজার ৮০০ টাকা মূল্যের ধ্বংসকৃত মাদকদ্রব্যের মধ্যে রয়েছে ১৭ হাজার ৩০০ বোতল ফেন্সিডিল, এক হাজার ৩৯৫ বোতল বিভিন্ন প্রকার মদ, ২৫৭ কেজি গাঁজা, ২২ হাজার ৬৪৮ পিস ইয়াবা, ৭ হাজার ৬৩৮ পিস বিভিন্ন প্রকার নেশা জাতীয় ট্যাবলেট ও ২০ হাজার প্যাকেট বিড়ি ও সিগারেট।
তিনি বলেন, ২০১৯ সলের ১২ এপ্রিল থেকে চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত সীমান্ত এলাকাসহ বিভিন্ন স্থান থেকে মালিকবিহীন এসব মাদকদ্রব্য আটক করা হয়। যা ধ্বংস করা হলো।
ভয়েসটিভি/এএস
সর্বশেষ সংবাদ