বাস্তব জীবনে বলিউড জুটির দাম্পত্য জীবনে সমস্যা নাকি শুধুই গল্প? (ভিডিও)


প্রথম জুটি বেঁধেছে পর্দায় সেখান থেকে পরিচয় এরপর পরিণয়। এখন সে জুটি থেকেই বাস্তব জীবনে তারা সেরা জুটি হয়ে আছে সবার মাঝে। এমনই কিছু তারকা জুটি নিয়ে আমাদের আজকের এই প্রতিবেদন।
অমিতাভ বচ্চন ও জয়া বচ্চন : বলিউডের শাহেনশাহ অমিতাভ বচ্চন। আর তার অর্ধাঙ্গী জয়া বচ্চন। দুজনকে বলিউডের স্বর্ণালী জুটি বলা হয়। কারণ অনেক বিতর্কের পরও তাদের পথ কখনো আলাদা হয়নি।
১৯৭৩ সালে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন তারা। এরপর এমন কোনো ঝগড়াও বাধেনি, যা মিডিয়ায় এসেছে। জয়া ছিলেন একজন প্রতিষ্ঠিত অভিনেত্রী আর অমিতাভ কেবল “জাঞ্জির” করে লাইমলাইটে এসেছেন।
এরপর কালক্রমে এই “অ্যাংরি ইয়ং ম্যান” বনে গিয়েছেন উপমহাদেশের সবচেয়ে বড় সুপারস্টার।
শাহরুখ খান ও গৌরি খান : বলিউডের সবচেয়ে জনপ্রিয় যদি কোনো জুটি থাকে সেটা হচ্ছে কিং খানের জুটি। তার ভালোবাসা দেখে শুধু গৌরি নয় হিংসে করে অনেকে।
শাহরুখ আর গৌরির প্রেমের গল্প রূপকথাকেও হার মানায়, হার মানায় সিনেমার গল্পকেও। ভিন্ন ধর্মের এই দু’জনের প্রেম চলেছে সেই স্কুল জীবন থেকেই।
শাহরুখ যখন স্ট্রাগলার ছিলেন তখনো পাশে ছিলেন গৌরি। আর আজ যখন তিনি বলিউডের কিং খান তখনও পাশে রেখেছেন গৌরিকে।
অক্ষয় কুমার ও টুইঙ্কল খান্না : অক্ষয় কুমার ও টুইঙ্কল খান্না।
এই জুটির প্রেমও ছিল অসাধারণ। তবে কথিত আছে, বিয়ের আগে ‘খিলাড়ি’ খ্যাত অক্ষয় কুমার ছিলেন নব্বই দশকের প্লে বয়। তাকে ঘিরে রয়েছে অনেক নায়িকার প্রেমের গুজব।
সবকিছুর ইতি হয় যখন তার জীবনে আসেন ডিম্পল কাপাডিয়া ও রাজেশ খান্নার মেয়ে টুইঙ্কল খান্না। ২০০১ সালে তাদের বিয়ে হয়। এরপর ক্যারিয়ার ও জীবন দু’টোই পাল্টে গেছে অক্ষয়ের।
এরপর থেকে টুইঙ্কল ছাড়া আর কোনো নায়িকার কথা শোনা যায়নি অক্ষয়কে নিয়ে।
দিলীপ কুমার ও সায়রা বানু : দিলীপ কুমার ও সায়রা বানু। তাদের দুজনের বয়সের তফাৎ ২২ বছরের। তারপরও তাদের ভালোবাসার গল্পটা চিরসবুজ।
তবে বিয়ের আগে ‘ট্র্যাজেডির রাজা’ দিলীপ কুমারের বড় ভক্ত ছিলেন সায়রা বানু।
শয়নে স্বপনে শুধু তাকে নিয়ে ভাবতেন। পরে সায়রার মা নাসিম নিজে দিলীপ কুমারকে তার মেয়ের জন্য বিয়ের প্রস্তাব দেন।
১৯৬৬ সালে যখন বিয়ে হয় তখন সায়রার বয়স মাত্র ২২ বছর। এর কয়েক বছরের মধ্যেই দুনিয়াকে বিদায় জানান সায়রা। এই দম্পতির কোনো সন্তান নেই।
অমিতাভ বচ্চন ও জয়া বচ্চন : বলিউডের শাহেনশাহ অমিতাভ বচ্চন। আর তার অর্ধাঙ্গী জয়া বচ্চন। দুজনকে বলিউডের স্বর্ণালী জুটি বলা হয়। কারণ অনেক বিতর্কের পরও তাদের পথ কখনো আলাদা হয়নি।
১৯৭৩ সালে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন তারা। এরপর এমন কোনো ঝগড়াও বাধেনি, যা মিডিয়ায় এসেছে। জয়া ছিলেন একজন প্রতিষ্ঠিত অভিনেত্রী আর অমিতাভ কেবল “জাঞ্জির” করে লাইমলাইটে এসেছেন।
এরপর কালক্রমে এই “অ্যাংরি ইয়ং ম্যান” বনে গিয়েছেন উপমহাদেশের সবচেয়ে বড় সুপারস্টার।
শাহরুখ খান ও গৌরি খান : বলিউডের সবচেয়ে জনপ্রিয় যদি কোনো জুটি থাকে সেটা হচ্ছে কিং খানের জুটি। তার ভালোবাসা দেখে শুধু গৌরি নয় হিংসে করে অনেকে।
শাহরুখ আর গৌরির প্রেমের গল্প রূপকথাকেও হার মানায়, হার মানায় সিনেমার গল্পকেও। ভিন্ন ধর্মের এই দু’জনের প্রেম চলেছে সেই স্কুল জীবন থেকেই।
শাহরুখ যখন স্ট্রাগলার ছিলেন তখনো পাশে ছিলেন গৌরি। আর আজ যখন তিনি বলিউডের কিং খান তখনও পাশে রেখেছেন গৌরিকে।
অক্ষয় কুমার ও টুইঙ্কল খান্না : অক্ষয় কুমার ও টুইঙ্কল খান্না।
এই জুটির প্রেমও ছিল অসাধারণ। তবে কথিত আছে, বিয়ের আগে ‘খিলাড়ি’ খ্যাত অক্ষয় কুমার ছিলেন নব্বই দশকের প্লে বয়। তাকে ঘিরে রয়েছে অনেক নায়িকার প্রেমের গুজব।
সবকিছুর ইতি হয় যখন তার জীবনে আসেন ডিম্পল কাপাডিয়া ও রাজেশ খান্নার মেয়ে টুইঙ্কল খান্না। ২০০১ সালে তাদের বিয়ে হয়। এরপর ক্যারিয়ার ও জীবন দু’টোই পাল্টে গেছে অক্ষয়ের।
এরপর থেকে টুইঙ্কল ছাড়া আর কোনো নায়িকার কথা শোনা যায়নি অক্ষয়কে নিয়ে।
দিলীপ কুমার ও সায়রা বানু : দিলীপ কুমার ও সায়রা বানু। তাদের দুজনের বয়সের তফাৎ ২২ বছরের। তারপরও তাদের ভালোবাসার গল্পটা চিরসবুজ।
তবে বিয়ের আগে ‘ট্র্যাজেডির রাজা’ দিলীপ কুমারের বড় ভক্ত ছিলেন সায়রা বানু।
শয়নে স্বপনে শুধু তাকে নিয়ে ভাবতেন। পরে সায়রার মা নাসিম নিজে দিলীপ কুমারকে তার মেয়ের জন্য বিয়ের প্রস্তাব দেন।
১৯৬৬ সালে যখন বিয়ে হয় তখন সায়রার বয়স মাত্র ২২ বছর। এর কয়েক বছরের মধ্যেই দুনিয়াকে বিদায় জানান সায়রা। এই দম্পতির কোনো সন্তান নেই।
সর্বশেষ সংবাদ