বলিউড তারকাদের আত্নজীবনী স্থান পেয়েছে যে সব বইয়ে (ভিডিও)


বলিউড তারকাদের অনেকেই নিজেদের আত্নজীবনী লিখেছেন। অনেকের জীবনী আবার ঠাঁই পেয়েছে অন্যের লেখনিতে। ভক্ত-অনুরাগীদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে এ সব বই।
এবারের আয়োজনে থাকছে বলিউড স্টারদের আত্নজীবনীমূলক এ সব বইয়ের খবর।
বলিউড সুপারস্টার ঋষি কাপুর লিখেছেন আত্নজীবনীমূলক গ্রন্থ ‘খুল্লাম খুল্লা’। এ বইতে বেশ খোলাখুলিভাবেই নিজের জীবনের গল্প বলেছেন এই তারকা। বইটি অনেক বিতর্কেরও জন্ম দিয়েছে।
এছাড়া দিলীপ কুমারের আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ ‘দ্য সাবস্ট্যান্স অ্যান্ড দ্য শ্যাডো’ বাজারে পাওয়া যায়। এই বইয়ের অনুলেখিকা উদয়তারা নায়ার।
অভিনেতার জন্ম থেকে জীবনের অনেকটা সময়ের গল্প স্থান পেয়েছে এখানে। এ ছাড়া সঞ্জিত নাড়ওয়েকার লিখেছেন ‘দিলীপ কুমার: দ্য লাস্ট এম্পারার’।
বলিউডের সুপারস্টার অভিনেতা অনুপম খেরের আত্নজীবনীমূলক গ্রন্থ ‘দ্য বেস্ট থিং অ্যাবাউট ইউ ইজ ইউ’।
এই বইয়ে তিনি নিজের জীবনযাত্রার অভিজ্ঞতা তুলে ধরেছেন। এটি পড়ে যে কেউই জীবনের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণের প্রয়োজনীয় পরামর্শ পেতে পারেন বলে জানিয়েছেন এই অভিনেতা।
অভিনেতা হওয়ার আশায় ১৬ বছর বয়সেই ঘর ছেড়েছিলেন নাসিরুদ্দিন শাহ। নিজের জীবনের আত্নকথা অকপটে লিখেছেন তিনি ‘অ্যান্ড দেন ওয়ান ডে’ বইয়ে।
এছাড়া নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকী লিখেছেন ‘অ্যান অর্ডিনারি লাইফ’। তাঁর নিজের যৌনতা, চরিত্র ও সাবেক প্রেমিকাদের সঙ্গে নিশিযাপনের গল্প রয়েছে এই বইটিতে।
অভিনেত্রী টুইঙ্কেল খান্না ‘মিসেস ফানিবোনস’ ছদ্মনামে ব্লগ লেখেন। সেই নামেই প্রকাশ করেছিলেন ‘মিসেস ফানিবোনস: শি জাস্ট লাইক ইউ অ্যান্ড আ লট লাইক মি’।
আয়ুষ্মান খুরানা লিখেছেন ‘ক্র্যাকিং দ্য কোড’। বলিউড জগতে যেভাবে ধাপে ধাপে তিনি নিজের জায়গা করে নিয়েছেন, সেই গল্প বলেছেন তিনি।
বলিউডের সিরিয়াল কিসার খ্যাত তারকা অভিনেতা ইমরান হাশমি একমাত্র ছেলের ক্যানসার জয়ের কথা লিখেছেন তার বইয়ে। বইয়ের নাম ‘কিস অব লাইফ’।
এদিকে তারকা শিল্পী শিল্পা শেঠি লিখেছেন দুটি বই। ‘দ্য গ্রেট ইন্ডিয়ান ডায়েট’ বইয়ে তিনি লিখেছেন শরীরচর্চা নিয়ে। আর ‘দ্য ডায়েরি অব আ ডোমেস্টিক ডিভা’ বইয়ে লিখেছেন বাড়ির কাজকর্ম নিয়ে।
নিজের ভার্জিনিটি হারানো কিংবা বলিউড তারকাদের সঙ্গে বন্ধুত্বের আড়ালে কী আছে, সেসব কথা তুলে এনেছেন করণ জোহর তার ‘অ্যান আনসুইটেবল বয়’ গ্রন্থে।
নিজের মাতৃত্বের সফর নিয়ে কারিনা কাপুর লিখেছেন ‘প্রেগনেন্সি বাইবেল’। ‘আ স্টাইল ডায়েরি অব বলিউড’ কারিনা কাপুরের বায়োপিক।
এছাড়া আমির খানের অটো বায়োগ্রাফি ‘আই উইল ডু ইট মাই ওয়ে’ ও প্রিয়াংকা চোপড়া লিখেছেন বায়োপিক গ্রন্থ আনফিনিশড। যেখানে তার জীবনের অজানা অনেক কথা লেখা আছে।
এদিকে অমিতাভ বচ্চনকে নিয়ে লেখা ‘টু বি অর নট টু বি’, ‘অমিতাভ কা খাজানা’, ‘এক্সিলেন্স; দ্য অমিতাভ বচ্চন ওয়ে’গ্রন্থগুলি বাজারে পাওয়া যাচ্ছে।
বলিউডের রহস্যঘেরা অভিনেত্রী রেখাকে নিয়ে লেখা হয়েছে জীবনীগ্রন্থ ‘রেখা: দ্য আনটোল্ড স্টোরি’।
বইটি লেখা হয়েছে রেখার দেওয়া বিভিন্ন সাক্ষাৎকার, নির্মাতা, সহশিল্পী ও কলাকুশলীদের বিভিন্ন মতামত ও তথ্যের উপর ভিত্তি করে।
সাংবাদিক অনুপমা চোপড়া শাহরুখ খানকে নিয়ে লিখেছেন ‘শাহরুখ খান অ্যান্ড দ্য সিডাকটিভ ওয়ার্ল্ড অব ইন্ডিয়ান সিনেমা’। বইটেতে লেখা রয়েছে কীভাবে শাহরুখ খান
একজন বলিউড সুপারস্টারে পরিণত হয়েছেন, সেই গল্পই। এছাড়া শাহরুখকে নিয়ে আরও কিছু বই লেখা হয়েছে।
এর মধ্যে ‘টুয়েন্টি ইয়ারস অব ডিকেড’, ‘শাহরুখ ক্যান: দ্য লাইফস অ্যান্ড টাইম অব শাহরুখ খান’ বইগুলো অন্যতম।
এবারের আয়োজনে থাকছে বলিউড স্টারদের আত্নজীবনীমূলক এ সব বইয়ের খবর।
বলিউড সুপারস্টার ঋষি কাপুর লিখেছেন আত্নজীবনীমূলক গ্রন্থ ‘খুল্লাম খুল্লা’। এ বইতে বেশ খোলাখুলিভাবেই নিজের জীবনের গল্প বলেছেন এই তারকা। বইটি অনেক বিতর্কেরও জন্ম দিয়েছে।
এছাড়া দিলীপ কুমারের আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ ‘দ্য সাবস্ট্যান্স অ্যান্ড দ্য শ্যাডো’ বাজারে পাওয়া যায়। এই বইয়ের অনুলেখিকা উদয়তারা নায়ার।
অভিনেতার জন্ম থেকে জীবনের অনেকটা সময়ের গল্প স্থান পেয়েছে এখানে। এ ছাড়া সঞ্জিত নাড়ওয়েকার লিখেছেন ‘দিলীপ কুমার: দ্য লাস্ট এম্পারার’।
বলিউডের সুপারস্টার অভিনেতা অনুপম খেরের আত্নজীবনীমূলক গ্রন্থ ‘দ্য বেস্ট থিং অ্যাবাউট ইউ ইজ ইউ’।
এই বইয়ে তিনি নিজের জীবনযাত্রার অভিজ্ঞতা তুলে ধরেছেন। এটি পড়ে যে কেউই জীবনের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণের প্রয়োজনীয় পরামর্শ পেতে পারেন বলে জানিয়েছেন এই অভিনেতা।
অভিনেতা হওয়ার আশায় ১৬ বছর বয়সেই ঘর ছেড়েছিলেন নাসিরুদ্দিন শাহ। নিজের জীবনের আত্নকথা অকপটে লিখেছেন তিনি ‘অ্যান্ড দেন ওয়ান ডে’ বইয়ে।
এছাড়া নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকী লিখেছেন ‘অ্যান অর্ডিনারি লাইফ’। তাঁর নিজের যৌনতা, চরিত্র ও সাবেক প্রেমিকাদের সঙ্গে নিশিযাপনের গল্প রয়েছে এই বইটিতে।
অভিনেত্রী টুইঙ্কেল খান্না ‘মিসেস ফানিবোনস’ ছদ্মনামে ব্লগ লেখেন। সেই নামেই প্রকাশ করেছিলেন ‘মিসেস ফানিবোনস: শি জাস্ট লাইক ইউ অ্যান্ড আ লট লাইক মি’।
আয়ুষ্মান খুরানা লিখেছেন ‘ক্র্যাকিং দ্য কোড’। বলিউড জগতে যেভাবে ধাপে ধাপে তিনি নিজের জায়গা করে নিয়েছেন, সেই গল্প বলেছেন তিনি।
বলিউডের সিরিয়াল কিসার খ্যাত তারকা অভিনেতা ইমরান হাশমি একমাত্র ছেলের ক্যানসার জয়ের কথা লিখেছেন তার বইয়ে। বইয়ের নাম ‘কিস অব লাইফ’।
এদিকে তারকা শিল্পী শিল্পা শেঠি লিখেছেন দুটি বই। ‘দ্য গ্রেট ইন্ডিয়ান ডায়েট’ বইয়ে তিনি লিখেছেন শরীরচর্চা নিয়ে। আর ‘দ্য ডায়েরি অব আ ডোমেস্টিক ডিভা’ বইয়ে লিখেছেন বাড়ির কাজকর্ম নিয়ে।
নিজের ভার্জিনিটি হারানো কিংবা বলিউড তারকাদের সঙ্গে বন্ধুত্বের আড়ালে কী আছে, সেসব কথা তুলে এনেছেন করণ জোহর তার ‘অ্যান আনসুইটেবল বয়’ গ্রন্থে।
নিজের মাতৃত্বের সফর নিয়ে কারিনা কাপুর লিখেছেন ‘প্রেগনেন্সি বাইবেল’। ‘আ স্টাইল ডায়েরি অব বলিউড’ কারিনা কাপুরের বায়োপিক।
এছাড়া আমির খানের অটো বায়োগ্রাফি ‘আই উইল ডু ইট মাই ওয়ে’ ও প্রিয়াংকা চোপড়া লিখেছেন বায়োপিক গ্রন্থ আনফিনিশড। যেখানে তার জীবনের অজানা অনেক কথা লেখা আছে।
এদিকে অমিতাভ বচ্চনকে নিয়ে লেখা ‘টু বি অর নট টু বি’, ‘অমিতাভ কা খাজানা’, ‘এক্সিলেন্স; দ্য অমিতাভ বচ্চন ওয়ে’গ্রন্থগুলি বাজারে পাওয়া যাচ্ছে।
বলিউডের রহস্যঘেরা অভিনেত্রী রেখাকে নিয়ে লেখা হয়েছে জীবনীগ্রন্থ ‘রেখা: দ্য আনটোল্ড স্টোরি’।
বইটি লেখা হয়েছে রেখার দেওয়া বিভিন্ন সাক্ষাৎকার, নির্মাতা, সহশিল্পী ও কলাকুশলীদের বিভিন্ন মতামত ও তথ্যের উপর ভিত্তি করে।
সাংবাদিক অনুপমা চোপড়া শাহরুখ খানকে নিয়ে লিখেছেন ‘শাহরুখ খান অ্যান্ড দ্য সিডাকটিভ ওয়ার্ল্ড অব ইন্ডিয়ান সিনেমা’। বইটেতে লেখা রয়েছে কীভাবে শাহরুখ খান
একজন বলিউড সুপারস্টারে পরিণত হয়েছেন, সেই গল্পই। এছাড়া শাহরুখকে নিয়ে আরও কিছু বই লেখা হয়েছে।
এর মধ্যে ‘টুয়েন্টি ইয়ারস অব ডিকেড’, ‘শাহরুখ ক্যান: দ্য লাইফস অ্যান্ড টাইম অব শাহরুখ খান’ বইগুলো অন্যতম।
সর্বশেষ সংবাদ