বিধিনিষেধ শিথিলের সময়ে যা বন্ধ থাকবে


করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে চলমান বিধিনিষেধ শিথিল ঘোষণা করা হলেও ওই সময়ে সব পর্যটনকেন্দ্র, রিসোর্ট, কমিউনিটি সেন্টার ও বিনোদনকেন্দ্রে যাওয়া যাবে না। জনসমাবেশ হয় এমন সামাজিক (বিবাহোত্তর অনুষ্ঠান, জন্মদিন, পিকনিক, পার্টি ইত্যাদি), রাজনৈতিক ও ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানও পরিহার করতে হবে।
১৪ জুলাই বুধবার এক তথ্যবিবরণীতে এ কথা জানিয়েছে সরকার। এর আগের দিন মঙ্গলবার এক আদেশে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ জানিয়েছিল, করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে চলমান বিধিনিষেধ পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে কাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাত থেকে ২৩ জুলাই সকাল ছয়টা পর্যন্ত শিথিল থাকবে। তবে ঈদের পর ২৩ জুলাই সকাল ছয়টা থেকে আগামী ৫ আগস্ট রাত ১২টা পর্যন্ত আবারও কঠোর বিধিনিষেধ থাকবে। তখন অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি সব শিল্পকারখানাও বন্ধ থাকবে। চলমান বিধিনিষেধে শিল্পকারখানা খোলা রয়েছে।
পবিত্র ঈদুল আজহা উদ্যাপন, জনসাধারণের যাতায়াত, ঈদের আগে ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা, দেশের আর্থসামাজিক অবস্থা এবং অর্থনৈতিক কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখার স্বার্থে চলমান বিধিনিষেধ শিথিল করা হয়েছে বলে জানিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। তবে এই সময়ে সর্বাবস্থায় মাস্ক পরিধানসহ স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে অনুসরণ করে সব কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।
করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ নিয়ন্ত্রণে সরকার এ বছরের ৫ এপ্রিল থেকে ধাপে ধাপে বিধিনিষেধ দিয়ে আসছে। এর পাশাপাশি এবার স্থানীয় প্রশাসনও বিভিন্ন এলাকায় বিশেষ বিধিনিষেধ জারি করেছিল। কিন্তু এরপরও করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসায় ১ জুলাই থেকে সারা দেশে চলমান বিধিনিষেধের মেয়াদ আজ রাত ১২টায় শেষ হবে। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না এলেও ঈদ ঘিরে বিধিনিষেধ শিথিলের সিদ্ধান্ত নিল সরকার।
ভয়েস টিভি/এসএফ
১৪ জুলাই বুধবার এক তথ্যবিবরণীতে এ কথা জানিয়েছে সরকার। এর আগের দিন মঙ্গলবার এক আদেশে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ জানিয়েছিল, করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে চলমান বিধিনিষেধ পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে কাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাত থেকে ২৩ জুলাই সকাল ছয়টা পর্যন্ত শিথিল থাকবে। তবে ঈদের পর ২৩ জুলাই সকাল ছয়টা থেকে আগামী ৫ আগস্ট রাত ১২টা পর্যন্ত আবারও কঠোর বিধিনিষেধ থাকবে। তখন অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি সব শিল্পকারখানাও বন্ধ থাকবে। চলমান বিধিনিষেধে শিল্পকারখানা খোলা রয়েছে।
পবিত্র ঈদুল আজহা উদ্যাপন, জনসাধারণের যাতায়াত, ঈদের আগে ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা, দেশের আর্থসামাজিক অবস্থা এবং অর্থনৈতিক কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখার স্বার্থে চলমান বিধিনিষেধ শিথিল করা হয়েছে বলে জানিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। তবে এই সময়ে সর্বাবস্থায় মাস্ক পরিধানসহ স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে অনুসরণ করে সব কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।
করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ নিয়ন্ত্রণে সরকার এ বছরের ৫ এপ্রিল থেকে ধাপে ধাপে বিধিনিষেধ দিয়ে আসছে। এর পাশাপাশি এবার স্থানীয় প্রশাসনও বিভিন্ন এলাকায় বিশেষ বিধিনিষেধ জারি করেছিল। কিন্তু এরপরও করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসায় ১ জুলাই থেকে সারা দেশে চলমান বিধিনিষেধের মেয়াদ আজ রাত ১২টায় শেষ হবে। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না এলেও ঈদ ঘিরে বিধিনিষেধ শিথিলের সিদ্ধান্ত নিল সরকার।
ভয়েস টিভি/এসএফ
সর্বশেষ সংবাদ