বিমানবন্দরে গ্রেফতার হলেন রন হক সিকদার


সিকদার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রন হক সিকদারকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ১২ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছার পরপরই গোয়েন্দা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। একটি হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি রন হক সিকদার এতদিন পলাতক ছিলেন।
গ্রেফতারের পর তাকে মিন্টু রোডের ডিবি কার্যালয়ে নেয়া হয়েছে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন গুলশান গোয়েন্দা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মশিউর রহমান।
তিনি বলেন, সম্প্রতি সিকদার গ্রুপের মালিক জয়নুল হক সিকদারের মৃত্যু হয়েছে। এ কারণে দেশে ফিরেছেন তার ছেলে রন। সকালে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান তিনি। এরপরই তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গত ২৬ মে সিকদার গ্রুপ অব কোম্পানিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রন হক সিকদার ও তার ভাই দিপু হক সিকদারের বিরুদ্ধে রাজধানীর গুলশান থানায় মামলা করে এক্সিম ব্যাংক কর্তৃপক্ষ।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, গত ৭ মে ঋণের জন্য বন্দকি সম্পত্তির মূল্য বেশি দেখাতে রাজি না হওয়ায় ব্যাংকের এমডি মোহাম্মদ হায়দার আলী মিয়া ও অতিরিক্ত এমডি মোহাম্মদ ফিরোজ হোসেনকে গুলি করে হত্যার চেষ্টা করা হয়। এছাড়া অভিযুক্ত দুই ভাই বিদেশি নিরাপত্তাকর্মী দিয়ে এক্সিম ব্যাংকের এমডি মোহাম্মদ হায়দার আলী মিয়া ও অতিরিক্ত এমডি মোহাম্মদ ফিরোজ হোসেনকে গুলশানের একটি বাড়িতে আটকে রেখে নির্যাতন এবং সাদা কাগজে স্বাক্ষর নেয়।
মহামারি করোনার কারণে নিষেধাজ্ঞার মধ্যেই গত ২৫ মে ব্যক্তিগত জেট বিমানে ঢাকা ছেড়ে ব্যাংকক চলে যান দুই ভাই।
ভয়েসটিভি/এএস
গ্রেফতারের পর তাকে মিন্টু রোডের ডিবি কার্যালয়ে নেয়া হয়েছে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন গুলশান গোয়েন্দা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মশিউর রহমান।
তিনি বলেন, সম্প্রতি সিকদার গ্রুপের মালিক জয়নুল হক সিকদারের মৃত্যু হয়েছে। এ কারণে দেশে ফিরেছেন তার ছেলে রন। সকালে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান তিনি। এরপরই তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গত ২৬ মে সিকদার গ্রুপ অব কোম্পানিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রন হক সিকদার ও তার ভাই দিপু হক সিকদারের বিরুদ্ধে রাজধানীর গুলশান থানায় মামলা করে এক্সিম ব্যাংক কর্তৃপক্ষ।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, গত ৭ মে ঋণের জন্য বন্দকি সম্পত্তির মূল্য বেশি দেখাতে রাজি না হওয়ায় ব্যাংকের এমডি মোহাম্মদ হায়দার আলী মিয়া ও অতিরিক্ত এমডি মোহাম্মদ ফিরোজ হোসেনকে গুলি করে হত্যার চেষ্টা করা হয়। এছাড়া অভিযুক্ত দুই ভাই বিদেশি নিরাপত্তাকর্মী দিয়ে এক্সিম ব্যাংকের এমডি মোহাম্মদ হায়দার আলী মিয়া ও অতিরিক্ত এমডি মোহাম্মদ ফিরোজ হোসেনকে গুলশানের একটি বাড়িতে আটকে রেখে নির্যাতন এবং সাদা কাগজে স্বাক্ষর নেয়।
মহামারি করোনার কারণে নিষেধাজ্ঞার মধ্যেই গত ২৫ মে ব্যক্তিগত জেট বিমানে ঢাকা ছেড়ে ব্যাংকক চলে যান দুই ভাই।
ভয়েসটিভি/এএস
সর্বশেষ সংবাদ