পাবনায় কিশোরীকে দেহ ব্যবসায় বাধ্য করে মা-বাবা


পাবনার আটঘরিয়ায় নিজ মেয়েকে দেহ ব্যবসায় বাধ্য করানোর অভিযোগে দায়ের করা মামলায় পুলিশ অভিযুক্ত মা-বাবাসহ এক সহযোগীতে গ্রেফতার করেছে।
১৫ এপ্রিল বৃহস্পতিবার নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে দায়ের হওয়ার মামলার পর পুলিশ বাবা তোফিজ, মা ছাবিনা খাতুন এবং ধর্ষণ ও দেহ ব্যবসায় সহযোগিতা করার অভিযোগে বেলাল হোসেন নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে। ঘটনাটি উপজেলার দেবোত্তর ইউনিয়নের শ্রীকান্তপুর পুকুরপাড়া গ্রামে। মামলায় বাদী হয়েছেন মেয়েটির নানী জায়েদা বিবি।
আটঘরিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ফারুক হোসেন জানান, উপজেলার শ্রীকান্দপুর পুকুরপাড়া গ্রামের মৃত বদর উদ্দিনের ছেলে তোফিজ ও তার স্ত্রী ছাবিনা খাতুন তাদের ১৪ বছরের মেয়েকে একই এলাকার ময়েন ইদ্দিনের ছেলে বেলাল হোসেনের (৫৫) যোগসাজসে দেহ ব্যবসায় বাধ্য করেন। এক পর্যায়ে ১৪ বছরের ওই মেয়ে নিরুপায় হয়ে পালিয়ে থানায় আসলে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে ৯ (১)-৩০ ধারায় মামলা হয়। এই মামলার বাদী হয়েছে মেয়েটির নানী জায়েদা বিবি। মামলার পর দুপুরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে সহযোগী বেলাল হোসেন, বাবা তোফিজ ও মা ছাবিনা খাতুনকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই ফারুক হোসেন বলেন, মামলার এক নম্বর আসামি বেলাল হোসেন আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিয়েছেন। আসামিদের জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
ভয়েস টিভি/এসএফ
১৫ এপ্রিল বৃহস্পতিবার নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে দায়ের হওয়ার মামলার পর পুলিশ বাবা তোফিজ, মা ছাবিনা খাতুন এবং ধর্ষণ ও দেহ ব্যবসায় সহযোগিতা করার অভিযোগে বেলাল হোসেন নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে। ঘটনাটি উপজেলার দেবোত্তর ইউনিয়নের শ্রীকান্তপুর পুকুরপাড়া গ্রামে। মামলায় বাদী হয়েছেন মেয়েটির নানী জায়েদা বিবি।
আটঘরিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ফারুক হোসেন জানান, উপজেলার শ্রীকান্দপুর পুকুরপাড়া গ্রামের মৃত বদর উদ্দিনের ছেলে তোফিজ ও তার স্ত্রী ছাবিনা খাতুন তাদের ১৪ বছরের মেয়েকে একই এলাকার ময়েন ইদ্দিনের ছেলে বেলাল হোসেনের (৫৫) যোগসাজসে দেহ ব্যবসায় বাধ্য করেন। এক পর্যায়ে ১৪ বছরের ওই মেয়ে নিরুপায় হয়ে পালিয়ে থানায় আসলে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে ৯ (১)-৩০ ধারায় মামলা হয়। এই মামলার বাদী হয়েছে মেয়েটির নানী জায়েদা বিবি। মামলার পর দুপুরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে সহযোগী বেলাল হোসেন, বাবা তোফিজ ও মা ছাবিনা খাতুনকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই ফারুক হোসেন বলেন, মামলার এক নম্বর আসামি বেলাল হোসেন আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিয়েছেন। আসামিদের জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
ভয়েস টিভি/এসএফ
সর্বশেষ সংবাদ