ভালো নেই ভালুকার মৃৎশিল্পীরা (ভিডিও)


ভালুকায় মাটির পাত্রের কদর নেই, বংশপরম্পরায় পেশা রক্ষায় মৃৎশিল্পীরা, ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন নিয়ে মাটি পুড়ালেও বার-বার তাদের সে স্বপ্ন ভঙ্গ হচ্ছে।
ফলে অভাবের সংসারে দুর্বিসহ জীবন যাপনে দু:চিন্তায় সময় কাটছে তাদের।
তাই সরকারের কাছে প্রণোদনার দাবী মৃৎশিল্পীদের। যুগের সাথে পাল্লা দিয়ে বাজারে টিকতে আধুনিক যত্রপাতির আদলে কারিগরদের গড়ে তুলতে পারলে ঐতিহ্যবাহী মৃৎশিল্পটি বিলুপ্তির হাত থেকে বেঁচে যাবে বলে মনে করেন উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তারা।
ভালুকার খীরু ও সুতিয়া নদীর তীরে মল্লিকবাড়ী এবং চান্দরাটি গ্রামে বংশ পরম্পরায় কাঁদা মাটির সাথে মিতালী স্থাপনের মধ্য দিয়ে পাল সম্প্রদায়ের বসতি গড়ে উঠে।
তাদের নিপুণ হাতের ছোঁয়ায় গৃহস্তের নিত্য প্রয়োজনীয় মাটির বাসন ও গ্রামীণ ঐতিহ্যবাহী খেলার পুতুলসহ মাটির খেলনা গ্রামগঞ্জের প্রান্তর জুড়ে বিক্রি করে, লাভজনক উপার্জনের পাশা-পাশি নিজেদের নাম ও খ্যাতি অর্জন করে, ভালুকার চিরচেনা কুমারপল্লী দুটির দুই শতাধিক পরিবারের কারিগর'রা মৃৎশিল্পীর পরিচিতি পায়। সেই সোনালী অর্জন আজ তাদের কাছে শুধুই স্বপ্ন।
আধুনিকতার যুগে, মাটির পাতিলে এখন আর কেউই চড়ায় না রান্না। মিছে-মিছি পুতুল বিয়ে খেলায় মন মাতায় না এ যুগের কিশোরীরা। এভাবেই কমছে মাটির পাতিল ও খেলনার কদর।
ফলে অভাব-অনটনে নিদারুণ কষ্টে চলছে কুমার পল্লীর বাসিন্দাদের জীবন।
মাটির বাসন বেচার টাকায় সংসার চলছেনা কুমারদের, পেটের ভাত ও ছেলে মেয়েদের পড়া-শুনার খরচ যোগান দিতে নিজেদের বংশগত পেশা ছেড়ে ধাবিত হচ্ছেন ভিন্ন রোজী পেশার দিকে।
পালপাড়ার মৃৎশিল্পের কর্তারা জানায় সরকার যদি সুদ বিহীন ঋন প্রদান করে তবে তারা আধুনিক যন্ত্রপাতি স্থাপনের মধ্যদিয়ে যুগোপযোগী পণ্য তৈরী করে বাজার ধরতে সক্ষম হবে, সেই সাথে কেটে যাবে তাদের দু:চিন্তাও।
উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা তাহমিনা নাসরিন জানান তিনি ইতিমধ্যেই ভালুকার মল্লিকবাড়ী ও চান্দরাটির মৃৎশিল্পীদের সাথে কথা বলেছেন, সরকারি সহযোগিতায় মৃৎশিল্পকে আধুনিকায়নের মধ্যদিয়ে ঐতিহ্যবাহী এই পেশাটি রক্ষার জন্য চেষ্টা করবেন।
ফলে অভাবের সংসারে দুর্বিসহ জীবন যাপনে দু:চিন্তায় সময় কাটছে তাদের।
তাই সরকারের কাছে প্রণোদনার দাবী মৃৎশিল্পীদের। যুগের সাথে পাল্লা দিয়ে বাজারে টিকতে আধুনিক যত্রপাতির আদলে কারিগরদের গড়ে তুলতে পারলে ঐতিহ্যবাহী মৃৎশিল্পটি বিলুপ্তির হাত থেকে বেঁচে যাবে বলে মনে করেন উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তারা।
ভালুকার খীরু ও সুতিয়া নদীর তীরে মল্লিকবাড়ী এবং চান্দরাটি গ্রামে বংশ পরম্পরায় কাঁদা মাটির সাথে মিতালী স্থাপনের মধ্য দিয়ে পাল সম্প্রদায়ের বসতি গড়ে উঠে।
তাদের নিপুণ হাতের ছোঁয়ায় গৃহস্তের নিত্য প্রয়োজনীয় মাটির বাসন ও গ্রামীণ ঐতিহ্যবাহী খেলার পুতুলসহ মাটির খেলনা গ্রামগঞ্জের প্রান্তর জুড়ে বিক্রি করে, লাভজনক উপার্জনের পাশা-পাশি নিজেদের নাম ও খ্যাতি অর্জন করে, ভালুকার চিরচেনা কুমারপল্লী দুটির দুই শতাধিক পরিবারের কারিগর'রা মৃৎশিল্পীর পরিচিতি পায়। সেই সোনালী অর্জন আজ তাদের কাছে শুধুই স্বপ্ন।
আধুনিকতার যুগে, মাটির পাতিলে এখন আর কেউই চড়ায় না রান্না। মিছে-মিছি পুতুল বিয়ে খেলায় মন মাতায় না এ যুগের কিশোরীরা। এভাবেই কমছে মাটির পাতিল ও খেলনার কদর।
ফলে অভাব-অনটনে নিদারুণ কষ্টে চলছে কুমার পল্লীর বাসিন্দাদের জীবন।
মাটির বাসন বেচার টাকায় সংসার চলছেনা কুমারদের, পেটের ভাত ও ছেলে মেয়েদের পড়া-শুনার খরচ যোগান দিতে নিজেদের বংশগত পেশা ছেড়ে ধাবিত হচ্ছেন ভিন্ন রোজী পেশার দিকে।
পালপাড়ার মৃৎশিল্পের কর্তারা জানায় সরকার যদি সুদ বিহীন ঋন প্রদান করে তবে তারা আধুনিক যন্ত্রপাতি স্থাপনের মধ্যদিয়ে যুগোপযোগী পণ্য তৈরী করে বাজার ধরতে সক্ষম হবে, সেই সাথে কেটে যাবে তাদের দু:চিন্তাও।
উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা তাহমিনা নাসরিন জানান তিনি ইতিমধ্যেই ভালুকার মল্লিকবাড়ী ও চান্দরাটির মৃৎশিল্পীদের সাথে কথা বলেছেন, সরকারি সহযোগিতায় মৃৎশিল্পকে আধুনিকায়নের মধ্যদিয়ে ঐতিহ্যবাহী এই পেশাটি রক্ষার জন্য চেষ্টা করবেন।
সর্বশেষ সংবাদ