ভিজিএফ কার্ড দেয়ার আশ্বাসে গৃহবধূকে ধর্ষণ


নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলার বাঁশভাগ এলাকায় ভিজিএফ কার্ড করে দেয়ার আশ্বাসে গৃহবধূকে ধর্ষণ এবং ভিডিও ধারণের অভিযোগে মামলা করেছেন ভুক্তভোগী নারী। এ মামলায় ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম দেওয়ান ও তার সহযোগী বকুলকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
৮ জানুয়ারি শুক্রবার রাতে মামলা দায়েরের পরই অভিযান চালিয়ে উপজেলার বাঁশভাগ এলাকা থেকে এ দু’জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
ইব্রাহিম উপজেলার পিপরুল ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সহযোগী বকুল হোসেন একই এলাকার আবেদ আলীর ছেলে। শনিবার সকালে তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়।
এর আগে শুক্রবার রাত ৮টার দিকে নলডাঙ্গা থানায় মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী ওই নারী।
ওই আওয়ামী লীগ নেতার আরেক সহযোগী একই গ্রামের মৃত নূর উদ্দিনের ছেলে রেজাউলকে গ্রেফতারে পুলিশের অভিযান চলছে বলে জানান নলডাঙ্গা থানার ভাররপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম।
ওসি নজরুল ইসলাম জানান, গত বছরের ৩ অক্টোবর বিকেলে নলডাঙ্গা উপজেলার বাঁশভাগ এলাকার দিনমজুরের স্ত্রীকে ভিজিএফের কার্ড করে দেয়ার কথা বলে বাড়িতে ডেকে ওই নারীকে ধর্ষণ করে ইব্রাহিম । এসময় তার দুই সহযোগী বকুল ও রেজাউল ধর্ষণের দৃশ্য ভিডিও করে রাখে। এছাড়া ভিডিও চিত্র ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি দিয়ে ঘটনাটি গোপন রাখতে হুমকি দেয় তারা। পরে বিষয়টি স্থানীয়ভাবে থামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করা হয়।
ভয়েস টিভি/এসএফ
৮ জানুয়ারি শুক্রবার রাতে মামলা দায়েরের পরই অভিযান চালিয়ে উপজেলার বাঁশভাগ এলাকা থেকে এ দু’জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
ইব্রাহিম উপজেলার পিপরুল ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সহযোগী বকুল হোসেন একই এলাকার আবেদ আলীর ছেলে। শনিবার সকালে তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়।
এর আগে শুক্রবার রাত ৮টার দিকে নলডাঙ্গা থানায় মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী ওই নারী।
ওই আওয়ামী লীগ নেতার আরেক সহযোগী একই গ্রামের মৃত নূর উদ্দিনের ছেলে রেজাউলকে গ্রেফতারে পুলিশের অভিযান চলছে বলে জানান নলডাঙ্গা থানার ভাররপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম।
ওসি নজরুল ইসলাম জানান, গত বছরের ৩ অক্টোবর বিকেলে নলডাঙ্গা উপজেলার বাঁশভাগ এলাকার দিনমজুরের স্ত্রীকে ভিজিএফের কার্ড করে দেয়ার কথা বলে বাড়িতে ডেকে ওই নারীকে ধর্ষণ করে ইব্রাহিম । এসময় তার দুই সহযোগী বকুল ও রেজাউল ধর্ষণের দৃশ্য ভিডিও করে রাখে। এছাড়া ভিডিও চিত্র ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি দিয়ে ঘটনাটি গোপন রাখতে হুমকি দেয় তারা। পরে বিষয়টি স্থানীয়ভাবে থামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করা হয়।
ভয়েস টিভি/এসএফ
সর্বশেষ সংবাদ