বাজারে ফের বাড়ছে ভোজ্যতেলের দাম


বাজারে ভোজ্যতেলের দাম আবারও বাড়ছে। বোতলজাত ও খোলা সয়াবিন তেলের প্রতি লিটার দাম ৭ টাকা করে বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।
সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে নিত্যপণ্যের মজুদ পরিস্থিতি, আমদানি ও দাম নির্ধারণ সংক্রান্ত বৈঠকে এ প্রস্তাব পেশ করা হয়। বৈঠক শেষে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আইআইটি) এ.এইচ.এম. সফিকুজ্জামান গণমাধ্যমকে এ কথা জানিয়েছেন।
অতিরিক্ত সচিব জানান, তেল ব্যবসায়ীর প্রস্তাব ছিল বোতলজাত লিটারপ্রতি তেল ১৬৮ টাকা করার। ট্যারিফ কমিশন একাধিকবার বসে অ্যানালাইসিস করে ১৬২ টাকা প্রস্তাব করেছে। এটা ছিল সেপ্টেম্বর মাসের অ্যাভারেজ রিপোর্ট। আজ দীর্ঘক্ষণ আলোচনা করে প্রতি লিটার বোতলজাত তেলের দাম ঠিক করা হয়েছে ১৬০ টাকা। যেটার আগে দাম ছিল ১৫৩ টাকা। খোলা সয়াবিন ৭ টাকা দাম বাড়িয়ে ১৩৬ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। বর্তমান বাজারে খোলা সয়াবিন তেল প্রতি কেজি ১২৯ টাকা।
সচিব আরও জানান, ৫ লিটারের বোতল ৭২৮ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৭৬০ এবং পাম তেল ১১৬ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১১৯ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
এই প্রস্তাব বাণিজ্য সচিবের কাছে উপস্থাপন করা হবে বলে অতিরিক্ত সচিব বলেন, মন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে দাম চূড়ান্ত করে জানিয়ে দেওয়া হবে। পরে তেল ব্যবসায়ীরা তাদের প্যাডে এটি ঘোষণা করবেন।
পেঁয়াজ বাজারের অস্থিরতার কথা উল্লেখ করে অতিরিক্ত সচিব বলেন, গত এক সপ্তাহে আমরা বিশেষ নজর দিয়েছি। আল্লাহ রহম করেছেন, পেঁয়াজের বাজারটা মোটামুটি ভালো পর্যায়ে নিয়ে আসতে পেরেছি।
মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আমদানির কথা জানিয়ে তিনি বলেন, এতে আমাদের ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি নির্ভরতা কমবে। আমি ধারণা করছি, পেঁয়াজের বাজার আর অস্থির হবে না। পেঁয়াজে আমরা স্বস্তি দিতে পারব এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করি।
চিনির রেগুলেটরি ডিউটি কবে থেকে কার্যকর হচ্ছে এ প্রসঙ্গে তিনি জানান শীর্ঘই এসেসমেন্ট করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন : বাছুর জন্ম না দিয়েই দিনে ৫ লিটার দুধ দিচ্ছে বকনা গরু
ভয়েস টিভি/এমএম
সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে নিত্যপণ্যের মজুদ পরিস্থিতি, আমদানি ও দাম নির্ধারণ সংক্রান্ত বৈঠকে এ প্রস্তাব পেশ করা হয়। বৈঠক শেষে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আইআইটি) এ.এইচ.এম. সফিকুজ্জামান গণমাধ্যমকে এ কথা জানিয়েছেন।
অতিরিক্ত সচিব জানান, তেল ব্যবসায়ীর প্রস্তাব ছিল বোতলজাত লিটারপ্রতি তেল ১৬৮ টাকা করার। ট্যারিফ কমিশন একাধিকবার বসে অ্যানালাইসিস করে ১৬২ টাকা প্রস্তাব করেছে। এটা ছিল সেপ্টেম্বর মাসের অ্যাভারেজ রিপোর্ট। আজ দীর্ঘক্ষণ আলোচনা করে প্রতি লিটার বোতলজাত তেলের দাম ঠিক করা হয়েছে ১৬০ টাকা। যেটার আগে দাম ছিল ১৫৩ টাকা। খোলা সয়াবিন ৭ টাকা দাম বাড়িয়ে ১৩৬ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। বর্তমান বাজারে খোলা সয়াবিন তেল প্রতি কেজি ১২৯ টাকা।
সচিব আরও জানান, ৫ লিটারের বোতল ৭২৮ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৭৬০ এবং পাম তেল ১১৬ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১১৯ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
এই প্রস্তাব বাণিজ্য সচিবের কাছে উপস্থাপন করা হবে বলে অতিরিক্ত সচিব বলেন, মন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে দাম চূড়ান্ত করে জানিয়ে দেওয়া হবে। পরে তেল ব্যবসায়ীরা তাদের প্যাডে এটি ঘোষণা করবেন।
পেঁয়াজ বাজারের অস্থিরতার কথা উল্লেখ করে অতিরিক্ত সচিব বলেন, গত এক সপ্তাহে আমরা বিশেষ নজর দিয়েছি। আল্লাহ রহম করেছেন, পেঁয়াজের বাজারটা মোটামুটি ভালো পর্যায়ে নিয়ে আসতে পেরেছি।
মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আমদানির কথা জানিয়ে তিনি বলেন, এতে আমাদের ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি নির্ভরতা কমবে। আমি ধারণা করছি, পেঁয়াজের বাজার আর অস্থির হবে না। পেঁয়াজে আমরা স্বস্তি দিতে পারব এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করি।
চিনির রেগুলেটরি ডিউটি কবে থেকে কার্যকর হচ্ছে এ প্রসঙ্গে তিনি জানান শীর্ঘই এসেসমেন্ট করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন : বাছুর জন্ম না দিয়েই দিনে ৫ লিটার দুধ দিচ্ছে বকনা গরু
ভয়েস টিভি/এমএম
সর্বশেষ সংবাদ