ভারতে ভয়াবহ রূপে করোনার হানা : একদিনে আক্রান্ত ২ লক্ষাধিক


ভারতে ভয়াবহ রূপে হানা দিয়েছে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ। মহামারি নিয়ন্ত্রণে মহারাষ্ট্রে পূর্ণাঙ্গ লকডাউনসহ বিভিন্ন রাজ্যে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে।
দেশটিতে একদিনেই রেকর্ড দুই লাখের বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছে। মৃত্যু হয়েছে হাজারের ওপরে। আক্রান্তের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মৃতের সংখ্যা বাড়ায় বিভিন্ন শ্মশান ও গোরস্থান কর্তৃপক্ষকেও হিমশিম খেতে হচ্ছে। এ ছাড়া কর্ণাটকে রেকর্ড আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছে। দিল্লির হাসপাতালগুলোতে দেখা দিয়েছে শয্যা সংকট।
এদিকে একদিনেই রেকর্ড ২ লাখের বেশি মানুষ করোনায় আক্রান্ত হলেও স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে কুম্ভমেলায় শুচিস্নানে মেতে ওঠেন লাখ লাখ মানুষ। জরিমানা করেও তাদের দমাতে পারছে না পুলিশ। উত্তরাখণ্ডের এই কুম্ভমেলাকে করোনা বিস্তারের মহোৎসব বলছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের মহামারি কেন্দ্র হয়েছে উঠেছে ভারতের অন্যতম ধনী রাজ্য মহারাষ্ট্র। বুধবার রাত থেকে এরই মধ্যে পূর্ণাঙ্গ লকডাউন জারি করেছে রাজ্যটির সরকার। জনসমাগম হয় এমন স্থানে সাধারণ মানুষের চলাচল নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি জরুরি সেবা ছাড়া সব ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার নির্দেশনা জারি হয়েছে।
দেশটির বিশেষজ্ঞরা বলছেন, লকডাউনের কারণে ২০ লাখের বেশি ব্যবসায়ী ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। সরকার এই বিষয়টি বিবেচনা করছে না।
ভারতীয় এক উদ্যোক্তা বলেন, আমাদের এখন আবার কর্মী ছাঁটাই করতে হবে। আমরা আগের ক্ষতিই এখনো পুষিয়ে উঠতে পারিনি। এখনো আমরা কর্মীদের ৫০ শতাংশ বেতন দিচ্ছি। পুরো বেতন দেওয়ার মতো সক্ষমতায় আমরা এখনো ফিরে আসতে পারি নাই।
ভয়েস টিভি/ডি
দেশটিতে একদিনেই রেকর্ড দুই লাখের বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছে। মৃত্যু হয়েছে হাজারের ওপরে। আক্রান্তের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মৃতের সংখ্যা বাড়ায় বিভিন্ন শ্মশান ও গোরস্থান কর্তৃপক্ষকেও হিমশিম খেতে হচ্ছে। এ ছাড়া কর্ণাটকে রেকর্ড আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছে। দিল্লির হাসপাতালগুলোতে দেখা দিয়েছে শয্যা সংকট।
এদিকে একদিনেই রেকর্ড ২ লাখের বেশি মানুষ করোনায় আক্রান্ত হলেও স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে কুম্ভমেলায় শুচিস্নানে মেতে ওঠেন লাখ লাখ মানুষ। জরিমানা করেও তাদের দমাতে পারছে না পুলিশ। উত্তরাখণ্ডের এই কুম্ভমেলাকে করোনা বিস্তারের মহোৎসব বলছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের মহামারি কেন্দ্র হয়েছে উঠেছে ভারতের অন্যতম ধনী রাজ্য মহারাষ্ট্র। বুধবার রাত থেকে এরই মধ্যে পূর্ণাঙ্গ লকডাউন জারি করেছে রাজ্যটির সরকার। জনসমাগম হয় এমন স্থানে সাধারণ মানুষের চলাচল নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি জরুরি সেবা ছাড়া সব ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার নির্দেশনা জারি হয়েছে।
দেশটির বিশেষজ্ঞরা বলছেন, লকডাউনের কারণে ২০ লাখের বেশি ব্যবসায়ী ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। সরকার এই বিষয়টি বিবেচনা করছে না।
ভারতীয় এক উদ্যোক্তা বলেন, আমাদের এখন আবার কর্মী ছাঁটাই করতে হবে। আমরা আগের ক্ষতিই এখনো পুষিয়ে উঠতে পারিনি। এখনো আমরা কর্মীদের ৫০ শতাংশ বেতন দিচ্ছি। পুরো বেতন দেওয়ার মতো সক্ষমতায় আমরা এখনো ফিরে আসতে পারি নাই।
ভয়েস টিভি/ডি
সর্বশেষ সংবাদ