৪ কিমি সড়কের জন্যে ৫০ হাজার মানুষের দুর্ভোগ


নড়াইল: নড়াইল শহরের প্রবেশ দার পৌর এলাকার শেষ প্রান্তে মুলিয়া ইউনিয়নের শুরুতে নুনক্ষীর এলাকা। এ এলাকার মাত্র ৪ কিলোমিটার মাটির কাঁচা সড়কের জন্য ২২ টি গ্রামের অন্তত ৫০ হাজার মানুষের দূর্ভোগ চরমে পৌছেছে।
বর্ষাকালে এলজিইডি বিভাগের এ সড়কটি চলাচলের অনুপযোগী হওয়ায় ১২ কিলোমিটার ঘুরে শহরে প্রবেশ করতে হচ্ছে ভুক্তভোগীদের। ফলে প্রতিদিনই চরম দূর্ভোগে পড়ছেন তারা।
এলাকাবাসী জানান, শুকনা মৌসুমে সড়কটি দিয়ে সদরের মুলিয়া ও শেখ হাটি ইউনিয়নের অন্তত ২২টি গ্রামের ৫০ হাজার মানুষ নড়াইল শহরে প্রতিনিয়ত চলাচল করে। কিন্ত বর্ষা মৌসুমে এই সড়কটি চলাচলের অনুপোযোগী হয়ে যায়। ফলে ভুক্তভোগীদের নড়াইল শহরে যেতে হলে ১০-১২ কিলোমিটার ঘুরে শহরে প্রবেশ করতে হয়। ব্যস্ততম এ সড়কটির জন্য হাজার হাজার মানুষ দীর্ঘদিন দূর্ভোগ পোহালেও সড়কটি চলাচলের উপযোগী করেনি নড়াইল এলজিইডি বিভাগ।
স্থানীয় একজন জানান, সড়কটি দিয়ে বছরের ৯ মাস হাজার হাজার মানুষ বিভিন্ন যানবাহনের মাধ্যমে চলাচল করে। কিন্তু বর্ষা মৌসুমের তিন মাস পায়ে হেটেও চলাচল করতে পারেনা। জরুরী কাজে এলাকার মানুষদের শহরে যেতে হলে ১০-১২ কিলোমিটার ঘুরে শহরে যেতে হয়।
এক কৃষক জানান, এই রাস্তা দিয়ে শত শত কৃষক বিলের ফসল বাড়িতে নেন। অথচ বর্ষাকালে রাস্তা দিয়ে তারা পায়ে হেটেও যেতে পারেনা।
এ বিষয়ে নড়াইল জেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) কর্মকর্তারা বলেন, দ্রুত এ সড়কটি চলাচলের সুব্যবস্থা করা হবে।
ব্যস্ততম এই সড়কটি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুত পাকা (পিচ ঢালাই) করে হাজার হাজার পথচারীদের দূর্ভোগের হাত থেকে মুক্ত করবে এমনটাই প্রত্যশা এলাকাবাসীর।
ভয়েস টিভি/টিআর
বর্ষাকালে এলজিইডি বিভাগের এ সড়কটি চলাচলের অনুপযোগী হওয়ায় ১২ কিলোমিটার ঘুরে শহরে প্রবেশ করতে হচ্ছে ভুক্তভোগীদের। ফলে প্রতিদিনই চরম দূর্ভোগে পড়ছেন তারা।
এলাকাবাসী জানান, শুকনা মৌসুমে সড়কটি দিয়ে সদরের মুলিয়া ও শেখ হাটি ইউনিয়নের অন্তত ২২টি গ্রামের ৫০ হাজার মানুষ নড়াইল শহরে প্রতিনিয়ত চলাচল করে। কিন্ত বর্ষা মৌসুমে এই সড়কটি চলাচলের অনুপোযোগী হয়ে যায়। ফলে ভুক্তভোগীদের নড়াইল শহরে যেতে হলে ১০-১২ কিলোমিটার ঘুরে শহরে প্রবেশ করতে হয়। ব্যস্ততম এ সড়কটির জন্য হাজার হাজার মানুষ দীর্ঘদিন দূর্ভোগ পোহালেও সড়কটি চলাচলের উপযোগী করেনি নড়াইল এলজিইডি বিভাগ।
স্থানীয় একজন জানান, সড়কটি দিয়ে বছরের ৯ মাস হাজার হাজার মানুষ বিভিন্ন যানবাহনের মাধ্যমে চলাচল করে। কিন্তু বর্ষা মৌসুমের তিন মাস পায়ে হেটেও চলাচল করতে পারেনা। জরুরী কাজে এলাকার মানুষদের শহরে যেতে হলে ১০-১২ কিলোমিটার ঘুরে শহরে যেতে হয়।
এক কৃষক জানান, এই রাস্তা দিয়ে শত শত কৃষক বিলের ফসল বাড়িতে নেন। অথচ বর্ষাকালে রাস্তা দিয়ে তারা পায়ে হেটেও যেতে পারেনা।
এ বিষয়ে নড়াইল জেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) কর্মকর্তারা বলেন, দ্রুত এ সড়কটি চলাচলের সুব্যবস্থা করা হবে।
ব্যস্ততম এই সড়কটি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুত পাকা (পিচ ঢালাই) করে হাজার হাজার পথচারীদের দূর্ভোগের হাত থেকে মুক্ত করবে এমনটাই প্রত্যশা এলাকাবাসীর।
ভয়েস টিভি/টিআর
সর্বশেষ সংবাদ