মৌলভীকে হত্যা করে ড্রেনে ফেলে দিল রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীরা


কক্সবাজারের টেকনাফ নয়াপাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শাকের (৪৫) নামে এক রোহিঙ্গা মৌলভী খুন হয়েছে। তিনি সি ব্লকের মৃত আবু তালেবের ছেলে।
১৩ জুলাই মঙ্গলবার দিবাগত রাতে ক্যাম্পের গার্মেন্টস এলাকায় তাকে স্থানীয় এনামসহ সন্ত্রাসীরা পিটিয়ে হত্যা করে ড্রেনে ফেলে দেয়। পরে খবর পেয়ে এপিবিএন সদস্যরা তাকে উদ্ধার করে। এ ঘটনায় ১০ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
জানা যায়, নিহত মৌলভী শাকের সি ব্লকের বাসিন্দা। তার সঙ্গে ক্যাম্পের অন্যতম সন্ত্রাসী গ্রুপ প্রধান জকির ডাকাতের বিরোধ ছিল। জাকির ডাকাতের মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি প্রায় বছর দেড়েক ক্যাম্পের বাইরে অবস্থান করেছেন। কয়েক মাস আগে জাকির ডাকাত আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়। এরপর মৌলভী শাকের আবার ক্যাম্পে ফিরে আসে। শাকের মৌলভী একটি মেকানিক্যাল দোকান পরিচালনা করতেন।
আরেকটি সূত্র জানিয়েছেছে, মৌলভী শাকের ক্যাম্পে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সোর্স হিসেবেও বেশ পরিচিত। হয় তো সেই কারণে সন্ত্রাসীরা তাকে খুন করেছে। এটি ক্যাম্পের আলোচিত সন্ত্রাসী বাহিনী শালমান শাহ গ্রুপের কাজ বলেও ধারণা স্থানীয় সাধারণ রোহিঙ্গাদের।
এ বিষয়ে ১৬ এপিবিএন অধিনায়ক তারিকুল ইসলাম তারিক (এসপি) জানান, পূর্ব শত্রুতার জের ধরে টর্চলাইটের আঘাতে রোহিঙ্গাকে খুন করা হয়। খবর পেয়ে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় টেকনাফ মডেল থানার পুলিশসহ অভিযান পরিচালনা করে ১০ জনকে আটক করা হয়েছে। এছাড়া এ ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
ভয়েস টিভি/এসএফ
১৩ জুলাই মঙ্গলবার দিবাগত রাতে ক্যাম্পের গার্মেন্টস এলাকায় তাকে স্থানীয় এনামসহ সন্ত্রাসীরা পিটিয়ে হত্যা করে ড্রেনে ফেলে দেয়। পরে খবর পেয়ে এপিবিএন সদস্যরা তাকে উদ্ধার করে। এ ঘটনায় ১০ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
জানা যায়, নিহত মৌলভী শাকের সি ব্লকের বাসিন্দা। তার সঙ্গে ক্যাম্পের অন্যতম সন্ত্রাসী গ্রুপ প্রধান জকির ডাকাতের বিরোধ ছিল। জাকির ডাকাতের মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি প্রায় বছর দেড়েক ক্যাম্পের বাইরে অবস্থান করেছেন। কয়েক মাস আগে জাকির ডাকাত আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়। এরপর মৌলভী শাকের আবার ক্যাম্পে ফিরে আসে। শাকের মৌলভী একটি মেকানিক্যাল দোকান পরিচালনা করতেন।
আরেকটি সূত্র জানিয়েছেছে, মৌলভী শাকের ক্যাম্পে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সোর্স হিসেবেও বেশ পরিচিত। হয় তো সেই কারণে সন্ত্রাসীরা তাকে খুন করেছে। এটি ক্যাম্পের আলোচিত সন্ত্রাসী বাহিনী শালমান শাহ গ্রুপের কাজ বলেও ধারণা স্থানীয় সাধারণ রোহিঙ্গাদের।
এ বিষয়ে ১৬ এপিবিএন অধিনায়ক তারিকুল ইসলাম তারিক (এসপি) জানান, পূর্ব শত্রুতার জের ধরে টর্চলাইটের আঘাতে রোহিঙ্গাকে খুন করা হয়। খবর পেয়ে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় টেকনাফ মডেল থানার পুলিশসহ অভিযান পরিচালনা করে ১০ জনকে আটক করা হয়েছে। এছাড়া এ ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
ভয়েস টিভি/এসএফ
সর্বশেষ সংবাদ