যুক্তরাষ্ট্রের ইমেজ প্রশ্নের মুখে


আমেরিকার জনগণ কীভাবে তাদের সংসদে আক্রমণ করেছে। তাকিয়ে দেখেছে সারাবিশ্ব। তবে শেষ পর্যন্ত গণতন্ত্রের জয় হলেও যুক্তরাষ্ট্রের ইমেজ মারাত্মকভাবে ক্ষুণ্ন হয়েছে। শুধু তাই নয়, এটি উদ্ধার করতেও সময় লাগবে। অনেকেই বলছেন, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বরং ট্রাম্পের কট্টর বর্ণবাদী রাজনীতির বহিঃপ্রকাশ।
একটি দেশের সংসদে যেখানে দেশ ও জাতির সব আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটে সেখানে দখল করে, অস্ত্রের মুখে ক্ষমতা ধরে রাখার প্রয়াস হতবাক করেছে বিশ্ববাসীকে। এটি একটি অবিস্মরণীয় নজির। অবশ্য শেষ পর্যন্ত জয় গণতন্ত্রের হয়েছে। চূড়ান্ত রায় এসেছে জনগণের পক্ষে।
এই ধরনের ঘটনাকে যদি কোনো রাষ্ট্র বা শক্তি নিজেদের জন্য গ্রহণ করে তবে সেটা তাদের জন্য দুর্ভাগ্য বয়ে আনবে বলছেন বিশ্লেষকরা। তবে এটি মনে রাখতে হবে ট্রাম্প বর্ণবাদের যে রূপ দেখিয়েছেন তার পক্ষেও কিন্তু কোটি কোটি মানুষ ভোট দিয়েছে।
এই শ্বেতাঙ্গবাদী রাজনীতির প্রভাব ইউরোপের অনেক দেশ, অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশেও পড়েছে। তাই যারা শ্বেতাঙ্গ নয়, ভিন্ন বর্ণের মানুষ তাদের ওপরও এই বিষয়গুলো বিরূপ প্রভাব ফেলবে।
ভয়েসটিভি/এএস
একটি দেশের সংসদে যেখানে দেশ ও জাতির সব আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটে সেখানে দখল করে, অস্ত্রের মুখে ক্ষমতা ধরে রাখার প্রয়াস হতবাক করেছে বিশ্ববাসীকে। এটি একটি অবিস্মরণীয় নজির। অবশ্য শেষ পর্যন্ত জয় গণতন্ত্রের হয়েছে। চূড়ান্ত রায় এসেছে জনগণের পক্ষে।
এই ধরনের ঘটনাকে যদি কোনো রাষ্ট্র বা শক্তি নিজেদের জন্য গ্রহণ করে তবে সেটা তাদের জন্য দুর্ভাগ্য বয়ে আনবে বলছেন বিশ্লেষকরা। তবে এটি মনে রাখতে হবে ট্রাম্প বর্ণবাদের যে রূপ দেখিয়েছেন তার পক্ষেও কিন্তু কোটি কোটি মানুষ ভোট দিয়েছে।
এই শ্বেতাঙ্গবাদী রাজনীতির প্রভাব ইউরোপের অনেক দেশ, অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশেও পড়েছে। তাই যারা শ্বেতাঙ্গ নয়, ভিন্ন বর্ণের মানুষ তাদের ওপরও এই বিষয়গুলো বিরূপ প্রভাব ফেলবে।
ভয়েসটিভি/এএস
সর্বশেষ সংবাদ