শিশুদের সঙ্গে বিকৃত যৌনাচার, মাদরাসা শিক্ষক গ্রেফতার


শিশুদের সঙ্গে বিকৃত যৌনচারের অভিযোগে সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলার কফিলউদ্দীন হাফেজিয়া মাদরাসার শিক্ষক হাফেজ আনোয়ারুল ইসলামকে গ্রেফতার করেছে ডিবি পুলিশ। ৮ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ভোররাতে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
মাদরাসা শিক্ষক হাফেজ আনোয়ারুল ইসলাম কালিগঞ্জ উপজেলার কালিকাপুর মোড়লপাড়া গ্রামের মৃত. আব্দুল জব্বার মোড়লের ছেলে। তিনি উপজেলার কফিলউদ্দীন হাফেজিয়া মাদরাসার হেফজ বিভাগের শিক্ষক।
সাতক্ষীরা গোয়েন্দা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইয়াছিন আলম চৌধুরী জানান, মাদরাসা শিক্ষক আনোয়ারুল ইসলাম মাদরাসার উঠতি বয়সী শিশুদের সঙ্গে বিকৃত যৌনচার করত। ওয়াটসঅ্যাপ ও ফেসবুক ম্যাসেজ্ঞারে গ্রুপ চ্যাটিংয়ের মাধ্যমে যৌনাচার করত ওই শিক্ষক। তাছাড়া এসব ছবিকে ব্যবহার করে পর্নোগ্রাফি তৈরি করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছেড়ে দেয়ার হুমকি দিয়ে আসছিল সে।
তিনি বলেন, যৌনাচারের শিকার শিশুদের বয়স ১২ থেকে ১৬ বছরের মধ্যে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মাদরাসা শিক্ষক জানিয়েছে দুই ছাত্রের সঙ্গে বিকৃত যৌনাচার করেছে সে। বেলা ১২টার দিকে মাদরাসা শিক্ষককে মামলা দিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
তবে পুলিশের এ অভিযোগ ভিত্তিহীন ও অসত্য দাবি করে মাদরাসা শিক্ষকের বড় ভাই রাজগুল মোড়ল বলেন, আমাদের জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধ রয়েছে। সেই শত্রুতার জের ধেরে তাকে ফাঁসানো হয়েছে। যৌনাচারের যে অভিযোগ পুলিশ বলছে সেটি অসত্য। ছোটবেলা থেকে এমন কোন অভিযোগ তার বিরুদ্ধে আজও নেই।
ভয়েস টিভি/এসএফ
মাদরাসা শিক্ষক হাফেজ আনোয়ারুল ইসলাম কালিগঞ্জ উপজেলার কালিকাপুর মোড়লপাড়া গ্রামের মৃত. আব্দুল জব্বার মোড়লের ছেলে। তিনি উপজেলার কফিলউদ্দীন হাফেজিয়া মাদরাসার হেফজ বিভাগের শিক্ষক।
সাতক্ষীরা গোয়েন্দা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইয়াছিন আলম চৌধুরী জানান, মাদরাসা শিক্ষক আনোয়ারুল ইসলাম মাদরাসার উঠতি বয়সী শিশুদের সঙ্গে বিকৃত যৌনচার করত। ওয়াটসঅ্যাপ ও ফেসবুক ম্যাসেজ্ঞারে গ্রুপ চ্যাটিংয়ের মাধ্যমে যৌনাচার করত ওই শিক্ষক। তাছাড়া এসব ছবিকে ব্যবহার করে পর্নোগ্রাফি তৈরি করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছেড়ে দেয়ার হুমকি দিয়ে আসছিল সে।
তিনি বলেন, যৌনাচারের শিকার শিশুদের বয়স ১২ থেকে ১৬ বছরের মধ্যে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মাদরাসা শিক্ষক জানিয়েছে দুই ছাত্রের সঙ্গে বিকৃত যৌনাচার করেছে সে। বেলা ১২টার দিকে মাদরাসা শিক্ষককে মামলা দিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
তবে পুলিশের এ অভিযোগ ভিত্তিহীন ও অসত্য দাবি করে মাদরাসা শিক্ষকের বড় ভাই রাজগুল মোড়ল বলেন, আমাদের জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধ রয়েছে। সেই শত্রুতার জের ধেরে তাকে ফাঁসানো হয়েছে। যৌনাচারের যে অভিযোগ পুলিশ বলছে সেটি অসত্য। ছোটবেলা থেকে এমন কোন অভিযোগ তার বিরুদ্ধে আজও নেই।
ভয়েস টিভি/এসএফ
সর্বশেষ সংবাদ