রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের ‘পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে’ : বাইডেন


রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের ‘পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে’ বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এ কারণে পুতিন রাসায়নিক বা জৈবিক অস্ত্রের সাহায্য নেবে এমন আশঙ্কা রয়েছে বলেও মন্তব্য করেন বাইডেন।
সোমবার ২২ মার্চ ওয়াশিংটন ডিসিতে ব্যবসায়িক গোলটেবিলে বৈঠকে থাকাবস্থায় এ কথা বলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন। তিনি বিশ্বাস করেন, রুশ নতুন করে একটি ‘অতর্কিত হামলা’ চালানোর একটি প্রস্তুতি নিয়েছে। খবর বিবিসির।
বাইডেন বলেন, যার কারণে এখন একটি বিষয় সামনে এসে গেছে, ইউক্রেনেরও জৈবিক ও রাসায়নিক অস্ত্র আছে। অতএব এ বিষয় স্পষ্ট যে, এই দুটি ব্যবহারের বিষয়ে এখন বিবেচনা করছি আমরা।
যুক্তরাষ্ট্র ও মিত্ররা বারবার বলে আসছেন, রাশিয়া এমন রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করলে পরিণতি খুব খারাপ হবে।
মার্চের প্রথম দিকে মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভান রাশিয়ার নিরাপত্তা পরিষদের সেক্রেটারিকে সতর্ক করে বলেছিলেন, মস্কো যদি ইউক্রেনে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যাবহার করে, তাহলে এর করুণ পরিণতি ভোগ করবে তারা।
এমতবস্থায় সোমবার যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন, জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রন ও ইতালির প্রধানমন্ত্রী মারিও দ্রাঘির সঙ্গে ফোনালাপ করেছেন জো বাইডেন। চলতি সপ্তাহে তারা ইউরোপ সফরে যাবেন তিনি। তাই আগে থেকে ইউরোপের দেশগুলোর নেতাদের সঙ্গে আলাপ সেরে নিলেন।
ফোনালাপের পর একটি বিবৃতিতে হোয়াইট হাউস ইউক্রেনে রাশিয়ার এ হামলাকে ‘নৃশংস’ হিসেবে উল্লেখ করেন।
সোমবার মারিউপোল শহর রুশ সেনাদের নিয়ন্ত্রণ আসার পর ইউক্রেনীয় সেনাদের আত্মসমর্পণ করতে বলে মস্কো। ইউক্রেন এতে অস্বিকৃতি জানিয়ে বলে, ‘শেষ সৈন্য বেঁচে থাকা পর্যন্ত লড়াই চলবে’।
মারিউপোল শহর ইউক্রেন সেনাদের পরাজয় হলে রুশদের জন্য তা হবে কৌশলগত বিজয়। এই শহর থেকে ক্রিমিয়ায় সরাসরি যোগাযোগ করার পথ সহজ হয়ে যাবে রুশ সেনারা। এই শহরে আটক বাসিন্দারা বলছেন, ‘তাদের শহরটি এখন কার্যত পৃথিবীর বুকে এক নরক’।
আজভ সাগরের তীরে মারিউপোল ইউক্রেনের এক গুরুত্বপূর্ণ শহর। প্রথমত, ইউক্রেনের পরাজয় যদি এখানে হয় তবে আজভ সাগর তাদের নিকট থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। দ্বিতীয়ত, এর ফলে রাশিয়া যুদ্ধে শক্তিশালী অবস্থানে চলে আসবে।
ক্রিমিয়ামুখী পানি সরবরাহের যে খালের মুখে ইউক্রেন বাঁধ দিয়েছে, সেটি খুলে দিবে রাশিয়া। যার কারণে এই যুদ্ধে ইউক্রেনে পক্ষে থাকা দেশগুলোর নজর এই মুহূর্তে মারিউপোলের দিকে।
ভয়েসটিভি/এমএম
সোমবার ২২ মার্চ ওয়াশিংটন ডিসিতে ব্যবসায়িক গোলটেবিলে বৈঠকে থাকাবস্থায় এ কথা বলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন। তিনি বিশ্বাস করেন, রুশ নতুন করে একটি ‘অতর্কিত হামলা’ চালানোর একটি প্রস্তুতি নিয়েছে। খবর বিবিসির।
বাইডেন বলেন, যার কারণে এখন একটি বিষয় সামনে এসে গেছে, ইউক্রেনেরও জৈবিক ও রাসায়নিক অস্ত্র আছে। অতএব এ বিষয় স্পষ্ট যে, এই দুটি ব্যবহারের বিষয়ে এখন বিবেচনা করছি আমরা।
যুক্তরাষ্ট্র ও মিত্ররা বারবার বলে আসছেন, রাশিয়া এমন রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করলে পরিণতি খুব খারাপ হবে।
মার্চের প্রথম দিকে মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভান রাশিয়ার নিরাপত্তা পরিষদের সেক্রেটারিকে সতর্ক করে বলেছিলেন, মস্কো যদি ইউক্রেনে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যাবহার করে, তাহলে এর করুণ পরিণতি ভোগ করবে তারা।
এমতবস্থায় সোমবার যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন, জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রন ও ইতালির প্রধানমন্ত্রী মারিও দ্রাঘির সঙ্গে ফোনালাপ করেছেন জো বাইডেন। চলতি সপ্তাহে তারা ইউরোপ সফরে যাবেন তিনি। তাই আগে থেকে ইউরোপের দেশগুলোর নেতাদের সঙ্গে আলাপ সেরে নিলেন।
ফোনালাপের পর একটি বিবৃতিতে হোয়াইট হাউস ইউক্রেনে রাশিয়ার এ হামলাকে ‘নৃশংস’ হিসেবে উল্লেখ করেন।
সোমবার মারিউপোল শহর রুশ সেনাদের নিয়ন্ত্রণ আসার পর ইউক্রেনীয় সেনাদের আত্মসমর্পণ করতে বলে মস্কো। ইউক্রেন এতে অস্বিকৃতি জানিয়ে বলে, ‘শেষ সৈন্য বেঁচে থাকা পর্যন্ত লড়াই চলবে’।
মারিউপোল শহর ইউক্রেন সেনাদের পরাজয় হলে রুশদের জন্য তা হবে কৌশলগত বিজয়। এই শহর থেকে ক্রিমিয়ায় সরাসরি যোগাযোগ করার পথ সহজ হয়ে যাবে রুশ সেনারা। এই শহরে আটক বাসিন্দারা বলছেন, ‘তাদের শহরটি এখন কার্যত পৃথিবীর বুকে এক নরক’।
আজভ সাগরের তীরে মারিউপোল ইউক্রেনের এক গুরুত্বপূর্ণ শহর। প্রথমত, ইউক্রেনের পরাজয় যদি এখানে হয় তবে আজভ সাগর তাদের নিকট থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। দ্বিতীয়ত, এর ফলে রাশিয়া যুদ্ধে শক্তিশালী অবস্থানে চলে আসবে।
ক্রিমিয়ামুখী পানি সরবরাহের যে খালের মুখে ইউক্রেন বাঁধ দিয়েছে, সেটি খুলে দিবে রাশিয়া। যার কারণে এই যুদ্ধে ইউক্রেনে পক্ষে থাকা দেশগুলোর নজর এই মুহূর্তে মারিউপোলের দিকে।
ভয়েসটিভি/এমএম
সর্বশেষ সংবাদ