রোহিঙ্গা কিশোরীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, আটক ২


টেকনাফের শামলাপুর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অভিযান চালিয়ে অপহৃত রোহিঙ্গা কিশোরীকে উদ্ধার করেছে এপিবিএন সদস্যরা। এ সময় অভিযুক্ত দু জন রোহিঙ্গা যুবককে আটক করা হয়।
আটককৃতরা হলেন, উখিয়ার জামতলী ১৫ রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ই ব্লকের মো. শাকেরের ছেলে আয়াছ (২২) ও শামলাপুর-২৩ ক্যাম্পের এ/৫ ব্লকের আবদুল মতলবের ছেলে আয়াস (১৮)।
এপিবিএন সদস্যরা ২৫ মে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় শামলাপুর এ/৬ ব্লকের রহিমা খাতুনের ঘর থেকে কিশোরীকে উদ্ধার করে। এ ব্যাপারে টেকনাফ মডেল থানায় ভিকটিমদের পিতা মামলা দায়ের করেছে বলে নিশ্চিত করেছে কক্সবাজার ১৬ এপিবিএন অধিনায়ক তারিকুল ইসলাম তারিক।
কক্সবাজার ১৬ আর্মড পুলিশ ব্যাটলিয়ন (এপিবিএন) সুত্রে জানা যায়, গত ২১ মে উখিয়ার জামতলী ১৫ রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এস ব্লকের ঘর থেকে ১৭ বছরের রোহিঙ্গা কিশোরীকে তুলে নিয়ে যায় একই ক্যাম্পের ই ব্লকের যুবক আয়াছ (২২)।
এ ঘটনায় কিশোরীর বাড়ির লোকজন খোঁজাখুঁজি করলে জানতে পারে শামলাপুর ২৩ নং ক্যাম্পে বন্ধুর ঘরে তারা অবস্থান করছে। বন্ধুর নামও আয়াস।
ভিকটিমের পরিবার বিষয়টি শামলাপুর এপিবিএন ও সিআইসিকে অবগত করলে শামলাপুর এপিবিএন তাদের অবস্থান শনাক্ত করে বন্ধু আয়াস (১৮) এর ফুফু রহিমা খাতুনের বাসা থেকে ভিকটিমকে উদ্ধার করে। এ সময় অভিযুক্ত দু' জনকে আটক করে।
কিশোরীকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় গত ৪ দিন যাবত মেয়েটিকে দুইজন মিলে ধর্ষণ করেছে। পরে উদ্ধারকৃত ভিকটিম ও গ্রেফতারকৃত আসামীদেরকে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য টেকনাফ মডেল থানায় প্রেরণ করা হয়েছে জানিয়েছেন কক্সবাজার ১৬ এপিবিএন অধিনায়ক তারিকুল ইসলাম তারিক।
এদিকে উখিয়া থানা এলাকায় অপহরণের ঘটনা সংঘটিত হওয়ায় এ বিষয়ে উখিয়া থানা পুলিশ আইনানুগ ব্যবস্থা নিচ্ছে বলে জানান টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ হাফিজুর রহমান।
ভয়েস টিভি/এসএফ
আটককৃতরা হলেন, উখিয়ার জামতলী ১৫ রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ই ব্লকের মো. শাকেরের ছেলে আয়াছ (২২) ও শামলাপুর-২৩ ক্যাম্পের এ/৫ ব্লকের আবদুল মতলবের ছেলে আয়াস (১৮)।
এপিবিএন সদস্যরা ২৫ মে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় শামলাপুর এ/৬ ব্লকের রহিমা খাতুনের ঘর থেকে কিশোরীকে উদ্ধার করে। এ ব্যাপারে টেকনাফ মডেল থানায় ভিকটিমদের পিতা মামলা দায়ের করেছে বলে নিশ্চিত করেছে কক্সবাজার ১৬ এপিবিএন অধিনায়ক তারিকুল ইসলাম তারিক।
কক্সবাজার ১৬ আর্মড পুলিশ ব্যাটলিয়ন (এপিবিএন) সুত্রে জানা যায়, গত ২১ মে উখিয়ার জামতলী ১৫ রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এস ব্লকের ঘর থেকে ১৭ বছরের রোহিঙ্গা কিশোরীকে তুলে নিয়ে যায় একই ক্যাম্পের ই ব্লকের যুবক আয়াছ (২২)।
এ ঘটনায় কিশোরীর বাড়ির লোকজন খোঁজাখুঁজি করলে জানতে পারে শামলাপুর ২৩ নং ক্যাম্পে বন্ধুর ঘরে তারা অবস্থান করছে। বন্ধুর নামও আয়াস।
ভিকটিমের পরিবার বিষয়টি শামলাপুর এপিবিএন ও সিআইসিকে অবগত করলে শামলাপুর এপিবিএন তাদের অবস্থান শনাক্ত করে বন্ধু আয়াস (১৮) এর ফুফু রহিমা খাতুনের বাসা থেকে ভিকটিমকে উদ্ধার করে। এ সময় অভিযুক্ত দু' জনকে আটক করে।
কিশোরীকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় গত ৪ দিন যাবত মেয়েটিকে দুইজন মিলে ধর্ষণ করেছে। পরে উদ্ধারকৃত ভিকটিম ও গ্রেফতারকৃত আসামীদেরকে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য টেকনাফ মডেল থানায় প্রেরণ করা হয়েছে জানিয়েছেন কক্সবাজার ১৬ এপিবিএন অধিনায়ক তারিকুল ইসলাম তারিক।
এদিকে উখিয়া থানা এলাকায় অপহরণের ঘটনা সংঘটিত হওয়ায় এ বিষয়ে উখিয়া থানা পুলিশ আইনানুগ ব্যবস্থা নিচ্ছে বলে জানান টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ হাফিজুর রহমান।
ভয়েস টিভি/এসএফ
সর্বশেষ সংবাদ