লিবিয়ায় জেল খেটে ফিরলেন ১১৪ বাংলাদেশি


দালালের মাধ্যমে অবৈধভাবে লিবিয়ায় গিয়ে ৫৫ নম্বর ডিটেনশন সেন্টারে আটক বাংলাদেশিদের মধ্য থেকে ১১৪ জনকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে তারা ঢাকায় পৌঁছেছেন।লিবিয়ার বাংলাদেশ দূতাবাস জাতিসংঘের দ্য ইউনাইটেড ন্যাশনস মাইগ্রেশন এজেন্সির (আইওএম) সহায়তায় বাংলাদেশিরা দেশে ফিরেছেন।
আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা-আইওএম- এর সহায়তায় দেশে পাঠিয়েছে বাংলাদেশ দূতাবাস। আইওএম -এর ভাড়া করা লিবিয়ার বুরাক এয়ারের ফ্লাইটে বৃহস্পতিবার (৩ মার্চ) সকালে তারা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান। এর আগে গতকাল বিকালে লিবিয়ার মেতিগা বিমানবন্দর হতে ফ্লাইটটি রওনা হয় বলে জানায় দূতাবাস।
লিবিয়ায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল এস এম শামিম উজ জামান মেতিগা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রত্যাবর্তনকারীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং তাদের বিদায় জানান। এ সময় তিনি ফ্লাইটটি যথাসময়ে পরিচালনা করার ক্ষেত্রে সর্বাত্মক সহযোগিতার জন্য লিবিয়ার অভিবাসন অধিদফতর ও মেতিগা বিমানবন্দরসহ সংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষ এবং আইওএমকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।
প্রসঙ্গত, দূতাবাসের পক্ষ থেকে লিবিয়ার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয়ের পর এ সব বাংলাদেশিকে আগে ডিটেনশন সেন্টার হতে মুক্ত করে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থায় ত্রিপলিতে স্থানান্তর করা হয়। দূতাবাসের তত্ত্বাবধানে তাদের আইওএম -এর সহযোগিতায় ত্রিপলীর কয়েকটি হোটেলে থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয় এবং চিকিৎসা সেবাসহ প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র সরবরাহ করা হয়। একইসঙ্গে দেশে প্রত্যাবাসনের জন্য আইওএম -এর কাছে পর্যায়ক্রমে তাদের রেজিস্টেশন সম্পন্ন করা হয়। এছাড়াও দূতাবাসের পক্ষ থেকে লিবিয়ার ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদফতরের সঙ্গে বৈঠক করে তাদের বহির্গমন ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাজ সম্পন্ন করা হয়। এই অবস্থায় অবশিষ্ট নাগরিকদের দ্রুত সময়ের মধ্যে দেশে প্রত্যাবাসন করা সম্ভব হবে বলে আশা করছে দূতাবাস।
ভয়েসটিভি/এমএম
আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা-আইওএম- এর সহায়তায় দেশে পাঠিয়েছে বাংলাদেশ দূতাবাস। আইওএম -এর ভাড়া করা লিবিয়ার বুরাক এয়ারের ফ্লাইটে বৃহস্পতিবার (৩ মার্চ) সকালে তারা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান। এর আগে গতকাল বিকালে লিবিয়ার মেতিগা বিমানবন্দর হতে ফ্লাইটটি রওনা হয় বলে জানায় দূতাবাস।
লিবিয়ায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল এস এম শামিম উজ জামান মেতিগা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রত্যাবর্তনকারীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং তাদের বিদায় জানান। এ সময় তিনি ফ্লাইটটি যথাসময়ে পরিচালনা করার ক্ষেত্রে সর্বাত্মক সহযোগিতার জন্য লিবিয়ার অভিবাসন অধিদফতর ও মেতিগা বিমানবন্দরসহ সংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষ এবং আইওএমকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।
প্রসঙ্গত, দূতাবাসের পক্ষ থেকে লিবিয়ার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয়ের পর এ সব বাংলাদেশিকে আগে ডিটেনশন সেন্টার হতে মুক্ত করে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থায় ত্রিপলিতে স্থানান্তর করা হয়। দূতাবাসের তত্ত্বাবধানে তাদের আইওএম -এর সহযোগিতায় ত্রিপলীর কয়েকটি হোটেলে থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয় এবং চিকিৎসা সেবাসহ প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র সরবরাহ করা হয়। একইসঙ্গে দেশে প্রত্যাবাসনের জন্য আইওএম -এর কাছে পর্যায়ক্রমে তাদের রেজিস্টেশন সম্পন্ন করা হয়। এছাড়াও দূতাবাসের পক্ষ থেকে লিবিয়ার ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদফতরের সঙ্গে বৈঠক করে তাদের বহির্গমন ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাজ সম্পন্ন করা হয়। এই অবস্থায় অবশিষ্ট নাগরিকদের দ্রুত সময়ের মধ্যে দেশে প্রত্যাবাসন করা সম্ভব হবে বলে আশা করছে দূতাবাস।
ভয়েসটিভি/এমএম
সর্বশেষ সংবাদ