ট্রাম্প শপথ অনুষ্ঠানে যেতে না চাওয়ায় সন্তোষ বাইডেনের


যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তর ও শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে থাকছেন না প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। দেশটির ইতিহাসে এ ধরনের ঘটনা বিরল হলেও এতে সন্তোষ প্রকাশ করেছে বাইডেন। তিনি বলেন, ট্রাম্প অনুষ্ঠানে আসবে না, সেটাই বরং ভালো!
এধরনের ঘটনা সবশেষ দেখা গিয়েছিল ১৮৬৯ সালে। তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড্রু জনসন তার উত্তরসূরীর অভিষেকে অংশ নেননি।
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্টের অভিষেক অনুষ্ঠানে বিদায়ী প্রেসিডেন্টের অংশগ্রহণকে শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়। তবে ৮ জানুয়ারি শুক্রবার ট্রাম্প এক টুইটে ঘোষণা দেন, তিনি বাইডেনের অভিষেকে যাবেন না।
বৃহস্পতিবার রাতে ট্রাম্প প্রথমবারের মতো স্বীকার করেন যে তিনি আর দ্বিতীয় মেয়াদে থাকছেন না। ভিডিও বার্তায় বলেন, সুষ্ঠুভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি। কংগ্রেস এখন জো বাইডেনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। সুতরাং আগামী ২০ জানুয়ারি তার শপথ নেওয়ার দিন। এখন দৃষ্টি কোনো ধরনের গণ্ডগোল ছাড়া সুষ্ঠুভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করা।
পরদিন টুইটে ট্রাম্প লেখেন, অনেকেই আমাকে প্রশ্ন করেছেন। আগামী ২০ জানুয়ারি শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমি যাব না।
ট্রাম্প অনুষ্ঠানে না যাওয়ার এ ঘোষণায় বেশ খুশি বাইডেন। তিনি বলেছেন, এই একটা বিষয়েই তার (ট্রাম্প) সঙ্গে আমি একমত হতে পারছি। তবে ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্সকে আগামী ২০ তারিখের ওই অনুষ্ঠানে সসম্মানে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন এ ডেমোক্র্যাট নেতা। তিনি বলেছেন, ভাইস প্রেসিডেন্টকে আসার জন্যে স্বাগতম। তাকে পেলে আমি নিজেকে সম্মানিত বোধ করব।
ডোনাল্ড ট্রাম্পকে আবারও অভিশংসনের মুখে ফেলার খবরের বিষয়ে প্রশ্ন করলে বাইডেন বলেন, ট্রাম্প তার সম্পর্কে আমার খারাপ ধারণাকেও ছাড়িয়ে গেছেন। তিনি দেশের জন্যে লজ্জা, গোটা বিশ্বের জন্যেও লজ্জা। তিনি অফিসে থাকার উপযুক্ত নন।
ক্যাপিটল ভবনে হামলা চালানো ট্রাম্পের উগ্র সমর্থকদের সঙ্গে কী করা হবে জানতে চাইলে যুক্তরাষ্ট্রের নব-নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট বলেন, তাদের সঙ্গে এমন আচরণ করতে হবে যেন তারা একদল দুষ্কৃত, বিদ্রোহী, শেতাঙ্গ আধিপত্যবাদী মাত্র। তারা সন্ত্রাসী, অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাসী।
বাইডেনের অভিষেকের আর মাত্র ১১ দিন বাকি থাকলেও এখনও ভবিষ্যৎ মন্ত্রিসভার কোনও সদস্যের সিনেট থেকে অনুমোদন মেলেনি। তাই যত দ্রুত সম্ভব এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন : মানিকগঞ্জে পৌরসভার নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
ভয়েস টিভি/এমএইচ
এধরনের ঘটনা সবশেষ দেখা গিয়েছিল ১৮৬৯ সালে। তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড্রু জনসন তার উত্তরসূরীর অভিষেকে অংশ নেননি।
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্টের অভিষেক অনুষ্ঠানে বিদায়ী প্রেসিডেন্টের অংশগ্রহণকে শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়। তবে ৮ জানুয়ারি শুক্রবার ট্রাম্প এক টুইটে ঘোষণা দেন, তিনি বাইডেনের অভিষেকে যাবেন না।
বৃহস্পতিবার রাতে ট্রাম্প প্রথমবারের মতো স্বীকার করেন যে তিনি আর দ্বিতীয় মেয়াদে থাকছেন না। ভিডিও বার্তায় বলেন, সুষ্ঠুভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি। কংগ্রেস এখন জো বাইডেনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। সুতরাং আগামী ২০ জানুয়ারি তার শপথ নেওয়ার দিন। এখন দৃষ্টি কোনো ধরনের গণ্ডগোল ছাড়া সুষ্ঠুভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করা।
পরদিন টুইটে ট্রাম্প লেখেন, অনেকেই আমাকে প্রশ্ন করেছেন। আগামী ২০ জানুয়ারি শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমি যাব না।
ট্রাম্প অনুষ্ঠানে না যাওয়ার এ ঘোষণায় বেশ খুশি বাইডেন। তিনি বলেছেন, এই একটা বিষয়েই তার (ট্রাম্প) সঙ্গে আমি একমত হতে পারছি। তবে ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্সকে আগামী ২০ তারিখের ওই অনুষ্ঠানে সসম্মানে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন এ ডেমোক্র্যাট নেতা। তিনি বলেছেন, ভাইস প্রেসিডেন্টকে আসার জন্যে স্বাগতম। তাকে পেলে আমি নিজেকে সম্মানিত বোধ করব।
ডোনাল্ড ট্রাম্পকে আবারও অভিশংসনের মুখে ফেলার খবরের বিষয়ে প্রশ্ন করলে বাইডেন বলেন, ট্রাম্প তার সম্পর্কে আমার খারাপ ধারণাকেও ছাড়িয়ে গেছেন। তিনি দেশের জন্যে লজ্জা, গোটা বিশ্বের জন্যেও লজ্জা। তিনি অফিসে থাকার উপযুক্ত নন।
ক্যাপিটল ভবনে হামলা চালানো ট্রাম্পের উগ্র সমর্থকদের সঙ্গে কী করা হবে জানতে চাইলে যুক্তরাষ্ট্রের নব-নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট বলেন, তাদের সঙ্গে এমন আচরণ করতে হবে যেন তারা একদল দুষ্কৃত, বিদ্রোহী, শেতাঙ্গ আধিপত্যবাদী মাত্র। তারা সন্ত্রাসী, অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাসী।
বাইডেনের অভিষেকের আর মাত্র ১১ দিন বাকি থাকলেও এখনও ভবিষ্যৎ মন্ত্রিসভার কোনও সদস্যের সিনেট থেকে অনুমোদন মেলেনি। তাই যত দ্রুত সম্ভব এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন : মানিকগঞ্জে পৌরসভার নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
ভয়েস টিভি/এমএইচ
সর্বশেষ সংবাদ