যাত্রীশূন্য শিমুলিয়া ফেরিঘাট


কঠোর লকডাউনের প্রথম দিনে বৃহস্পতিবার শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার শিমুলিয়া ফেরিঘাট এখন যাত্রী শূন্য।
শিমুলিয়া ঘাটের অভিমুখে দু’টি চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। সেখানে পুলিশ ও বিজিবি সদস্যরা কাজ করছেন।
এদিকে, পুলিশের পাশাপাশি জেলার ৬টি উপজেলায় সেনাবাহিনীর ৩ প্লাটুন সদস্য ও বিজিবির ২ প্লাটুন সদস্য টহল দিচ্ছে লকডাউন বাস্তবায়নে।
বিআইডাব্লিউটিসি শিমুলিয়া ফেরিঘাট সুপারভাইজার শাহাবুদ্দিন আহমেদ জানান, সকাল থেকে ১৫টি ফেরি চলাচল করছে।
এসব ফেরি দিয়ে শুধুমাত্র পণ্যবাহী ট্রাক, জরুরি ও অ্যাম্বুলেন্স পার করা হচ্ছে। সকাল থেকে যাত্রীদের উপস্থিতি নেই ঘাটে। ঘাট এলাকা বর্তমানে একবারে ফাঁকা।
জেলা শহরের উপকণ্ঠ মুক্তারপুর এলাকার ষষ্ঠ বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতুর ঢালে চেকপোস্টে রাজধানী ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ থেকে কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
পাশাপাশি জেলা শহর থেকেই কেউ বাইরে বের হতে পারছে না। এছাড়া রাজধানী ঢাকার সঙ্গে সড়ক পথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করতে বিভিন্ন পয়েন্টে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
মাওয়া ট্রাফিক পুলিশের ইনচার্জ জাকির হোসেন জানান, সর্বাত্মক লকডাউনের নির্দেশনা মানার জন্য আহ্বান জানানো হচ্ছে। শিমুলিয়ামুখী গাড়ি রোধ করা হচ্ছে। তবে মহাসড়কে যানবাহন এবং যাত্রী নেই বললেই চলে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুমন দেবনাথ জানান, ভোর সকাল থেকে সর্বাত্মক লকডাউনের আওতায় সরকারি প্রজ্ঞাপন বাস্তবায়নে মুন্সীগঞ্জ জেলা পুলিশ কাজ করছে। একাধিক চেকপোস্টে ও প্রতিটি থানায় গাড়িতে মাইক লাগিয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি করা হচ্ছে। জনপ্রতিনিধিদের কেউ সাথে নিয়ে কাউন্সেলিং করা হচ্ছে বাজার এলাকায়।
জেলা প্রশাসক কাজী নাহিদ রসুল জানান, লকডাউন বাস্তবায়নে জেলায় ৩ প্লাটুন সেনাবাহিনী, ২ প্লাটুন বিজিবি এবং র্যাবের কুইক রেসপন্স টিম হিসাবে কাজ করছে। প্রবেশ পথগুলোতে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। এছাড়া আনসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইনক্লুড করার চিন্তাভাবনা রয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা জনপ্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গ্রাম পর্যায় লকডাউন বাস্তবায়ন করবে। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে মসজিদ ভিত্তিক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে। রোভারদের বাজার মনিটরিং কাজে লাগানো যায় কিনা চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে। ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের সিরাজদিখানে নিমতলি এবং শিমুলিয়া ফেরিঘাট এলাকায় ইতিমধ্যে বিজিবি মোতায়েন রয়েছে।
শিমুলিয়া ঘাটের অভিমুখে দু’টি চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। সেখানে পুলিশ ও বিজিবি সদস্যরা কাজ করছেন।
এদিকে, পুলিশের পাশাপাশি জেলার ৬টি উপজেলায় সেনাবাহিনীর ৩ প্লাটুন সদস্য ও বিজিবির ২ প্লাটুন সদস্য টহল দিচ্ছে লকডাউন বাস্তবায়নে।
বিআইডাব্লিউটিসি শিমুলিয়া ফেরিঘাট সুপারভাইজার শাহাবুদ্দিন আহমেদ জানান, সকাল থেকে ১৫টি ফেরি চলাচল করছে।
এসব ফেরি দিয়ে শুধুমাত্র পণ্যবাহী ট্রাক, জরুরি ও অ্যাম্বুলেন্স পার করা হচ্ছে। সকাল থেকে যাত্রীদের উপস্থিতি নেই ঘাটে। ঘাট এলাকা বর্তমানে একবারে ফাঁকা।
জেলা শহরের উপকণ্ঠ মুক্তারপুর এলাকার ষষ্ঠ বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতুর ঢালে চেকপোস্টে রাজধানী ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ থেকে কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
পাশাপাশি জেলা শহর থেকেই কেউ বাইরে বের হতে পারছে না। এছাড়া রাজধানী ঢাকার সঙ্গে সড়ক পথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করতে বিভিন্ন পয়েন্টে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
মাওয়া ট্রাফিক পুলিশের ইনচার্জ জাকির হোসেন জানান, সর্বাত্মক লকডাউনের নির্দেশনা মানার জন্য আহ্বান জানানো হচ্ছে। শিমুলিয়ামুখী গাড়ি রোধ করা হচ্ছে। তবে মহাসড়কে যানবাহন এবং যাত্রী নেই বললেই চলে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুমন দেবনাথ জানান, ভোর সকাল থেকে সর্বাত্মক লকডাউনের আওতায় সরকারি প্রজ্ঞাপন বাস্তবায়নে মুন্সীগঞ্জ জেলা পুলিশ কাজ করছে। একাধিক চেকপোস্টে ও প্রতিটি থানায় গাড়িতে মাইক লাগিয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি করা হচ্ছে। জনপ্রতিনিধিদের কেউ সাথে নিয়ে কাউন্সেলিং করা হচ্ছে বাজার এলাকায়।
জেলা প্রশাসক কাজী নাহিদ রসুল জানান, লকডাউন বাস্তবায়নে জেলায় ৩ প্লাটুন সেনাবাহিনী, ২ প্লাটুন বিজিবি এবং র্যাবের কুইক রেসপন্স টিম হিসাবে কাজ করছে। প্রবেশ পথগুলোতে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। এছাড়া আনসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইনক্লুড করার চিন্তাভাবনা রয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা জনপ্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গ্রাম পর্যায় লকডাউন বাস্তবায়ন করবে। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে মসজিদ ভিত্তিক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে। রোভারদের বাজার মনিটরিং কাজে লাগানো যায় কিনা চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে। ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের সিরাজদিখানে নিমতলি এবং শিমুলিয়া ফেরিঘাট এলাকায় ইতিমধ্যে বিজিবি মোতায়েন রয়েছে।
সর্বশেষ সংবাদ