ইউক্রেনে সামরিক অভিযানের ঘোষণা দিয়েছেন পুতিন


পূর্ব ইউক্রেনে দোনবাস অঞ্চলে সামরিক অভিযানের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। বেসামরিক নাগরিকদের নিরাপত্তার জন্য এমন ঘোষণা দিয়েছেন বলে দাবি করছেন তিনি। এপি নিউজের এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য জানা গেছে।
এপি নিউজ বলছে, বৃহস্পতিবার সকালে টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে পুতিন বলেছেন, ইউক্রেন থেকে আসা হুমকির প্রতিক্রিয়ায় এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
রাশিয়ার ইউক্রেন দখল করার কোনো লক্ষ্য নেই বলেও দাবি করছেন তিনি।
এদিকে, সিএনএন-এর সরাসরি সম্প্রচারে ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে বিস্ফোরণ শোনা গেছে।
পুতিন পূর্ব ইউক্রেনে থাকা ইউক্রেনীয় সেনাদের অস্ত্র রেখে ‘বাড়িতে ফিরে যাওয়ার’ আহ্বান জানিয়েছেন। যে কোনো ধরনের রক্তপাতের জন্য ইউক্রেনকে দায়ী করা হবে বলে সতর্ক করে দেন রুশ প্রেসিডেন্ট।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘ন্যায় ও সত্য’ রাশিয়ার পক্ষে রয়েছে।
হুঁশিয়ারি দিয়ে পুতিন বলেন, যদি কেউ রাশিয়ার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার চেষ্টা করে তবে প্রতিক্রিয়া হবে ‘তাৎক্ষণিক’।
আত্মরক্ষার্থে রাশিয়া এ পদক্ষেপ নিচ্ছে বলে জানান তিনি।
ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে মস্কো সমর্থিত বিদ্রোহীদের দখলে থাকা দোনেৎস্ক ও লুহানস্কে ‘শান্তি রক্ষার জন্য’ সেনা পাঠানোর ঘোষণা দেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এর আগে তিনি ইউক্রেন থেকে আলাদা হতে চাওয়া ওই অঞ্চল দুটিকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেন।
রাশিয়ার এসব পদক্ষেপকে ‘আক্রমণের সূচনা’ হিসেবে দেখছে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি দেশ রাশিয়াকে শায়েস্তা করতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া বলেছেন, বিশ্ব রাশিয়াকে এ জন্য দায়বদ্ধ করবে।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বুধবার গভীর রাতে বলেছিলেন, ‘রাশিয়ার কোনো হামলা ‘ইউরোপীয় মহাদেশে একটি বড় যুদ্ধের সূচনা করতে পারে।’ জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি প্রতিশ্রুতি দেন, রাশিয়া হামলা চালালে ‘আমরা আত্মরক্ষা করব।’ এ অবস্থায় ইউক্রেন বুধবারই ৩০ দিনের জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে।
ভয়েসটিভি/এমএম
এপি নিউজ বলছে, বৃহস্পতিবার সকালে টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে পুতিন বলেছেন, ইউক্রেন থেকে আসা হুমকির প্রতিক্রিয়ায় এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
রাশিয়ার ইউক্রেন দখল করার কোনো লক্ষ্য নেই বলেও দাবি করছেন তিনি।
এদিকে, সিএনএন-এর সরাসরি সম্প্রচারে ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে বিস্ফোরণ শোনা গেছে।
পুতিন পূর্ব ইউক্রেনে থাকা ইউক্রেনীয় সেনাদের অস্ত্র রেখে ‘বাড়িতে ফিরে যাওয়ার’ আহ্বান জানিয়েছেন। যে কোনো ধরনের রক্তপাতের জন্য ইউক্রেনকে দায়ী করা হবে বলে সতর্ক করে দেন রুশ প্রেসিডেন্ট।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘ন্যায় ও সত্য’ রাশিয়ার পক্ষে রয়েছে।
হুঁশিয়ারি দিয়ে পুতিন বলেন, যদি কেউ রাশিয়ার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার চেষ্টা করে তবে প্রতিক্রিয়া হবে ‘তাৎক্ষণিক’।
আত্মরক্ষার্থে রাশিয়া এ পদক্ষেপ নিচ্ছে বলে জানান তিনি।
ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে মস্কো সমর্থিত বিদ্রোহীদের দখলে থাকা দোনেৎস্ক ও লুহানস্কে ‘শান্তি রক্ষার জন্য’ সেনা পাঠানোর ঘোষণা দেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এর আগে তিনি ইউক্রেন থেকে আলাদা হতে চাওয়া ওই অঞ্চল দুটিকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেন।
রাশিয়ার এসব পদক্ষেপকে ‘আক্রমণের সূচনা’ হিসেবে দেখছে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি দেশ রাশিয়াকে শায়েস্তা করতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া বলেছেন, বিশ্ব রাশিয়াকে এ জন্য দায়বদ্ধ করবে।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বুধবার গভীর রাতে বলেছিলেন, ‘রাশিয়ার কোনো হামলা ‘ইউরোপীয় মহাদেশে একটি বড় যুদ্ধের সূচনা করতে পারে।’ জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি প্রতিশ্রুতি দেন, রাশিয়া হামলা চালালে ‘আমরা আত্মরক্ষা করব।’ এ অবস্থায় ইউক্রেন বুধবারই ৩০ দিনের জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে।
ভয়েসটিভি/এমএম
সর্বশেষ সংবাদ