হাসপাতালে সাবেক আইনমন্ত্রী শফিক আহমেদ


কিডনি ও হৃদপিণ্ডসহ বিভিন্ন জটিলতা নিয়ে রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন সাবেক আইনমন্ত্রী ও সুপ্রিমকোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ।
তার ছেলে মাহফুজ শফিক এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের লিভার বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব গণমাধ্যমকে এই তথ্য জানিয়েছেন।
জানা গেছে, ব্যারিস্টার শফিক আহমেদকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রাখা হয়েছে। তার অবস্থা এখন স্থিতিশীল।
শনিবার (২২ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব বলেন, ‘কিছুক্ষণ আগেও তাকে (শফিক আহমেদ) দেখে এলাম, তিনি ভালো আছেন।’
চিকিৎসক উল্লেখ করেন, গত ১৯ জানুয়ারি পাকস্থলীতে ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন শফিক আহমেদ। অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব বলেন, ‘তার লিভার সিরোসিস ও হার্টে সমস্যা রয়েছে। তিনি এখনও আইসিইউতে আছেন। তবে তার অবস্থা আগের তুলনায় ভালো। কিডনি ভালোর দিকে। ব্লাড কাউন্ট নিয়ন্ত্রণে এসেছে। কথাও বলছেন ভালো।’
ব্যারিস্টার শফিক আহমেদের বড় ছেলে মাহফুজ শফিক মনে করেন, তার বাবার অবস্থা ভালো বলা যাবে না, ‘আমি বলতে পারছি না যে উনি ভালো আছেন। সেজন্য তাকে চেন্নাই নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। সবকিছু খুব দ্রুত করা সম্ভব হলে আগামী সোম অথবা মঙ্গলবার তাকে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছি আমরা।’
হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানতে চাইলে মাহফুজ শফিক বলেন, ‘বাবার হৃদপিণ্ড, লিভার ও কিডনিতে সমস্যা রয়েছে। তবে লিভারের সমস্যাটাই মূল বলে চিকিৎসকরা আমাদের জানিয়েছেন।’
ভয়েসটিভি/এএস
তার ছেলে মাহফুজ শফিক এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের লিভার বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব গণমাধ্যমকে এই তথ্য জানিয়েছেন।
জানা গেছে, ব্যারিস্টার শফিক আহমেদকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রাখা হয়েছে। তার অবস্থা এখন স্থিতিশীল।
শনিবার (২২ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব বলেন, ‘কিছুক্ষণ আগেও তাকে (শফিক আহমেদ) দেখে এলাম, তিনি ভালো আছেন।’
চিকিৎসক উল্লেখ করেন, গত ১৯ জানুয়ারি পাকস্থলীতে ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন শফিক আহমেদ। অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব বলেন, ‘তার লিভার সিরোসিস ও হার্টে সমস্যা রয়েছে। তিনি এখনও আইসিইউতে আছেন। তবে তার অবস্থা আগের তুলনায় ভালো। কিডনি ভালোর দিকে। ব্লাড কাউন্ট নিয়ন্ত্রণে এসেছে। কথাও বলছেন ভালো।’
ব্যারিস্টার শফিক আহমেদের বড় ছেলে মাহফুজ শফিক মনে করেন, তার বাবার অবস্থা ভালো বলা যাবে না, ‘আমি বলতে পারছি না যে উনি ভালো আছেন। সেজন্য তাকে চেন্নাই নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। সবকিছু খুব দ্রুত করা সম্ভব হলে আগামী সোম অথবা মঙ্গলবার তাকে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছি আমরা।’
হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানতে চাইলে মাহফুজ শফিক বলেন, ‘বাবার হৃদপিণ্ড, লিভার ও কিডনিতে সমস্যা রয়েছে। তবে লিভারের সমস্যাটাই মূল বলে চিকিৎসকরা আমাদের জানিয়েছেন।’
ভয়েসটিভি/এএস
সর্বশেষ সংবাদ