সৎকারের জন্য এক অ্যাম্বুলেন্সেই ২২ মরদেহ!


হাসপাতালের মর্গের বাইরে দাঁড়ানো অ্যাম্বুল্যান্স। এতে করোনায় মারা যাওয়া মরদেহ নিয়ে যাওয়া হচ্ছে সৎকারের জন্য। জায়গা নেই, তবু গাদাগাদি করেই একটি অ্যাম্বুল্যান্সে তোলা হয়েছে ২২টি মরদেহ। একটির ওপর একাধিক বস্তাবন্দি মরদেহ চাপানো রয়েছে সেই গাড়িতে। এই ভয়াবহ চিত্র দেখা গেছে ভারতের মহারাষ্ট্রের বীড জেলার অম্বেজোগাইয়ে।
সেখানকার স্বামী রামানন্দ তীর্থ মরাঠাওয়াড়া সরকারি মেডিক্যাল কলেজের ঘটনা এটি। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মরদেহ এ ভাবে তোলার সময় সেখানে উপস্থিত ছিল পুলিশ।
অভিযোগ রয়েছে, মৃত রোগীর আত্মীয়রা অ্যাম্বুল্যান্সে মরদেহ তোলার ছবি তুলতে গেলে তাদের মোবাইল কেড়ে নেয়া হয়। এই মরদেহগুলি সৎকার হওয়ার পর মোবাইল ফোন ফেরত দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন তারা।
ঘটনার কথা ছড়িয়ে পড়তেই নড়ে চড়ে বসেছে সেখানকার প্রশাসন। ঘটনা নিয়ে বীড জেলার জেলাশাসক রবীন্দ্র জগতপ এক সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘‘অম্বেজোগাইয়ের অতিরিক্ত জেলাশাসককে ঘটনা নিয়ে তদন্তের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। যদি কারও দোষ থাকে, তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।’’
ওই হাসপাতালের ডিন শিবাজি সুকরে বলেছেন, ‘‘সৎকার করতে মরদেহ নিয়ে যাওয়ার জন্য মাত্র দু’টি অ্যাম্বুল্যান্স রয়েছে। আমরা আরও অ্যাম্বুল্যান্সের দাবি জানিয়েছি। কেউ মারা গেলে স্থানীয় প্রশাসনের হাতে দেহ তুলে দেওয়া অবধি আমাদের দায়িত্ব। তাঁরা কী ভাবে তা নিয়ে যাবে, তা আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই।’’
ভয়েস টিভি/এসএফ
সেখানকার স্বামী রামানন্দ তীর্থ মরাঠাওয়াড়া সরকারি মেডিক্যাল কলেজের ঘটনা এটি। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মরদেহ এ ভাবে তোলার সময় সেখানে উপস্থিত ছিল পুলিশ।
অভিযোগ রয়েছে, মৃত রোগীর আত্মীয়রা অ্যাম্বুল্যান্সে মরদেহ তোলার ছবি তুলতে গেলে তাদের মোবাইল কেড়ে নেয়া হয়। এই মরদেহগুলি সৎকার হওয়ার পর মোবাইল ফোন ফেরত দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন তারা।
ঘটনার কথা ছড়িয়ে পড়তেই নড়ে চড়ে বসেছে সেখানকার প্রশাসন। ঘটনা নিয়ে বীড জেলার জেলাশাসক রবীন্দ্র জগতপ এক সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘‘অম্বেজোগাইয়ের অতিরিক্ত জেলাশাসককে ঘটনা নিয়ে তদন্তের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। যদি কারও দোষ থাকে, তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।’’
ওই হাসপাতালের ডিন শিবাজি সুকরে বলেছেন, ‘‘সৎকার করতে মরদেহ নিয়ে যাওয়ার জন্য মাত্র দু’টি অ্যাম্বুল্যান্স রয়েছে। আমরা আরও অ্যাম্বুল্যান্সের দাবি জানিয়েছি। কেউ মারা গেলে স্থানীয় প্রশাসনের হাতে দেহ তুলে দেওয়া অবধি আমাদের দায়িত্ব। তাঁরা কী ভাবে তা নিয়ে যাবে, তা আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই।’’
ভয়েস টিভি/এসএফ
সর্বশেষ সংবাদ